সুভ্রূ
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{
পৌরাণিক সত্তা
|
কাল্পনিকসত্তা
|
কল্পনা
|
সৃজনশীলতা
|
দক্ষতা
|
জ্ঞান |
মনস্তাত্ত্বিক বিষয়
|
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত-সত্তা
|
সত্তা
|}
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে–
কুণিগর্গ নামক
এক ঋষির মানসকন্যা।
পিতার মৃত্যুর পর ইনি কঠোর তপস্যা শুরু করেন।
বৃদ্ধকাল পর্যন্ত তপস্যা করে ইনি চলাচলের শক্তি হারিয়ে ফেলেন।
এরপর ইনি স্বর্গবাসের ইচ্ছা প্রকাশ করলে- নারদ এসে তাঁকে বলেন যে,-
তাঁর মত অবিবাহিতা কন্যার স্বর্গলাভ সম্ভব নয়।
এরপর ইনি ঋষিদের কাছে প্রস্তাব দেন যে- যিনি তাঁকে বিবাহ করবেন- তাঁকে তিনি তাঁর
তপস্যার অর্ধেক ফল দান করবেন।
গালবের পুত্র প্রাক্শৃঙ্গবান তাঁর সাথে একরাত্রি বসবাসের শর্তে বিবাহ করেন।
রাত্রি বেলায় বৃদ্ধা সুভ্রৃ সুন্দরী তরুণীতে রূপান্তরিত হন।
একরাত্রি বসবাস করার পর ইনি সকালে স্বেচ্ছায় দেহত্যাগ করে স্বর্গে যান।
এরপর প্রাক্শৃঙ্গবান স্ত্রীর শোকে অধীর হয়ে উঠেন।
পরে স্ত্রীর তপস্যার অর্ধভাগের বলে ইনি সুভ্রূর সাথে স্বর্গে যান।