সুহোত্র
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা
{
পৌরাণিক সত্তা
|
কাল্পনিকসত্তা
|
কল্পনা
|
সৃজনশীলতা
|
দক্ষতা
|
জ্ঞান |
মনস্তাত্ত্বিক বিষয়
|
বিমূর্তন
|
বিমূর্ত-সত্তা
|
সত্তা
|}
হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে–
১।
ভূমন্যুর ঔরসে বিজয়ার গর্ভে এঁর জন্ম হয়।
ইক্ষ্বাকুবংশীয় সুবর্ণাকে ইনি বিবাহ করেন।
এঁদের পুত্রের নাম ছিল হস্তী।দেখুন
: বিজয়া,
ভূমনু্য,
সুবর্ণা
২। কুরুবংশের রাজা। একবার একই পথে বিপরীতমুখ থেকে আগত শিবিরাজার মুখোমুখি হন। বয়স ও গুণের বিচারে এঁরা দুই জনই সমান বলে, কেউই কাউকে সম্মান দেখালেন না বা পথ ছাড়লেন না। এই সময় নারদ সেখানে এসে কারণ জিজ্ঞাসা করে প্রকৃত বিষয়টি জানতে পারেন। পরে নারদ বলেন যে, যিনি অধিকতর উদার, তিনিই পথ ছেড়ে দিয়ে চরম উদারতা দেখান। তখন সুহোত্র মহত্ব দেখিয়ে শিবিকে প্রদক্ষিণ করে পথ ছেড়ে দেন।
৩. ইনি ছিলেন উতথির পুত্র। ইন্দ্র একবার খুশি হয়ে এর রাজ্যে এক বত্সর স্বর্ণ বৃষ্টি বর্ষণ করেন। ফলে ঐ সময় নদীর প্রবাহে স্বর্ণ প্রবাহিত হতো। ইন্দ্র নদীতে স্বর্ণময় কূর্ম, কর্কটক, মকর ইত্যাদি নিক্ষেপ করতেন। পরে সুহোত্র এইগুলি সংগ্রহ করে কুরু-জঙ্গলে যজ্ঞের আয়োজন করেছিলেন। সেই যজ্ঞে তিনি ব্রাহ্মাণদের সমুদয় স্বর্ণ দান করেন।