 যান্ত্রিকভাবে শব্দ ধারণ 
দ্বিতীয় পর্যায়ের কৌশল। এর প্রথম পর্বে উদ্ভাবিত যন্ত্রের নাম ছিল
 ফোনোটোগ্রাফ।
প্রথম যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন ফরাসি বিজ্ঞানী 
Édouard-Léon Scott de Martinville। 
এই যন্ত্রের মাধ্যমে শব্দের কম্পাঙ্ক কাগজের উপর অঙ্কিত হতো। তবে তাঁর যন্ত্রের 
সাহায্যে শব্দ বাজিয়ে শোনানোর ব্যবস্থা ছিল না। ধারণকৃত শব্দ বাজিয়ে শোনানোর উপযোগী 
যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন
যান্ত্রিকভাবে শব্দ ধারণ 
দ্বিতীয় পর্যায়ের কৌশল। এর প্রথম পর্বে উদ্ভাবিত যন্ত্রের নাম ছিল
 ফোনোটোগ্রাফ।
প্রথম যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন ফরাসি বিজ্ঞানী 
Édouard-Léon Scott de Martinville। 
এই যন্ত্রের মাধ্যমে শব্দের কম্পাঙ্ক কাগজের উপর অঙ্কিত হতো। তবে তাঁর যন্ত্রের 
সাহায্যে শব্দ বাজিয়ে শোনানোর ব্যবস্থা ছিল না। ধারণকৃত শব্দ বাজিয়ে শোনানোর উপযোগী 
যন্ত্র আবিষ্কার করেছিলেন  
 চার্লস ক্রোস এই যন্ত্রে শব্দ ধারণের জন্য দুই স্তরের এক ধরণের পাতলা পাতের কথা ভেবেছিলেন। এই পাতের নিচের পাতটি হবে এ্যাসিডে ক্ষয় হয় না এমন পাত। উপরের পাতটি হবে এ্যাসিড দ্বারা ক্ষয় হতে পারে এমন। কোনো ঘূর্ণায়মান চোঙের উপর পাতটি আবদ্ধ করা হবে। শব্দ গ্রহণের সময় এ্যাসিড -বাহিত কলমের দ্বারা ওই পাতের উপর লেখা হবে। ফলে এই পাতে শব্দের ছবি অঙ্কিত হবে। পরে এই এ্যাসিডে পোড়া পাতটি অন্য একটি যন্ত্রের উপর সেঁটে, রেকর্ডকালিন গতিতে ঘুরিয়ে এবং এর উপরে স্থাপিত শব্দগ্রাহক কলমের দিয়ে শব্দ বাজানো হবে। যদিও এরপর এই পদ্ধতিতে এ্যাসিডে পোড়া শব্দ-ধারণোপযোগী পাতের ব্যবহৃত হওয়া শুরু হয়েছিল। কবি চার্লস ক্রোস এই বিষয়ে কোনো দাবি বা কৃতিত্ব দাবি করেন নি। ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দে এই কবি মৃত্যুবরণ করেন। এরপর শুরু হয় থমাস আলভা এডিসনের ফনোগ্রাফের যুগ।