নজরুল সঙ্গীতে হোলি বা
হোরি গান ও তার শ্রেণি
নজরুলসঙ্গীতের ভক্তি পর্যায়ের গানের শ্রৈণিকরণের
ক্রমস্তর হলো- ভক্তি>সনাতন ধর্ম>বৈষ্ণব>হোরি। রচনার
উপলক্ষ অনুসারে দুটি ভাগে ভাগ করা যায়। ভাগদুটি হলো- স্বতন্ত্র রচনা ও গীতি-আলেখ্যে
অন্তর্ভুক্ত রচনা।
গীতি-আলেখ্যে অন্তর্ভুক্ত গান
-
আবীর কুমকুম
(গীতি-আলেখ্য)। দোল-পূর্ণিমা উপলক্ষে প্রচারিত
গীতি-আলেখ্য। কলকাতা খ। তৃতীয় অধিবেশন। ১৩ মার্চ ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দ (ফাল্গুন-চৈত্র
১৩৪৭)। রাত ৮.০০-৮.৪০। সুরকার: কাজী নজরুল ইসলাম। এই
গীতি-আলেখ্যে অন্তর্ভুক্ত গানগুলো হলো-
- আজি মনে মনে লাগে হোরী
[তথ্য]
- আয় গোপিনী খেলবি হোরি
[তথ্য]
- কুমকুম আবির ফাগের
[তথ্য]
- ব্রজ-গোপী খেলে হোরি
[তথ্য]
- হোরি খেলে নন্দলালা
[তথ্য]
- হোরির মাতন লাগল আজি
[তথ্য]