বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: নাচন লাগে ঐ তরুলতায় পাতায় ফুলে
রাগ: বেহাগ-খাম্বাজ। তাল: কাহারবা
নাচন লাগে ঐ তরুলতায় পাতায় ফুলে।
ফুল-সৌখিন দখিন হাওয়া নাচে দু’লে দু’লে॥
নাচে অথির-মতি রঙীন-পাখা প্রজাপতি,
বন দুলায়ে মন ভুলায়ে, ঝিল্লি-নূপুর বাজায়ে
নাচে বনে নিশীথিনী এলোচুলে॥
মৃণাল-তনু কমল নাচে এলো খোঁপায় নীল জলে,
ঝুমুর ঝুমুর ঘুমুর বাজে নির্ঝর পাষাণ-তলে।
বাদ্ল হাওয়ায় তাল্বনা ঐ বাজায় চটুল দাদ্রা তাল,
নদীর ঢেউ-এ মৃদং বাজে, পান্সী নাচে টাল্মাটাল্।
নেচে নেচে গ্রহতারা দিশাহার নটরাজের নাট-দেউলে॥
-
রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে
কিছু জানা যায় না। ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের আষাঢ় (জুলাই ১৯৩২) মাসে প্রকাশিত 'সুর-সাকী' গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩
বৎসর ১ মাস।
-
গ্রন্থ:
- সুর-সাকী
- প্রথম সংস্করণ [আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ। জুলাই ১৯৩২]
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড। বাংলা একাডেমী,
ঢাকা। [জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮, মে ২০১১।
সুর-সাকী। ৭৭ সংখ্যক গান। বেহাগ খাম্বাজ-কার্ফা। পৃষ্ঠা ২৭০-২৭১]
নজরুল-সঙ্গীত
সংগ্রহ,[নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংখ্যা ১৫১০। রাগ: বেহাগ-খাম্বাজ। তাল: কাহারবা।
পৃষ্ঠা: ৪৫৩]
রেকর্ড: টুইন
[অক্টোবর ১৯৩২ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৩৯)
]। এফটি ২২২৫। শিল্পী: মিস্ রাধারাণী।
স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সেলিনা হোসেন
[নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, তেতাল্লিশতম খণ্ড, আষাঢ় ১৪২৫] গান সংখ্যা
১৩। পৃষ্ঠা: ৬২-৬৫ [নমুনা]
পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রকৃতি
- সুরাঙ্গ: রাগাশ্রয়ী