বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: মা তোর কালো রূপের মাঝে রসের সাগর লুকিয়ে আছে
তাল: দাদ্রা
মা তোর কালো রূপের মাঝে রসের সাগর লুকিয়ে আছে,
তোর কৃষ্ণ জ্যোতির আড়াল টেনে মোর প্রেমময় কৃষ্ণ নাচে॥
(নাচে, নাচে, নাচে গো)
আমি যাঁহার পরম তৃষ্ণা লয়ে কাঁদি (মা),
ওমা কৃষ্ণা কেন রাখলি তারে বাঁধি,
ওমা যোগমায়া সে যে বাজায় বাঁশি তোরই রূপের কদম গাছে॥
আমার অভয় সুন্দরেরে কেন ভয়ের আবরণে
রাখলি ঢেকে মাগো, আমি কাঁদব কত এই বিরহের বৃন্দাবনে।
ওমা তোর শক্তি যমুনারি তীরে
নাম লয়ে মোর শ্যাম যে কেঁদে ফিরে।
তুই কোলে করে মেয়েরে তোর নিয়ে যা তাঁর পায়ের কাছে॥
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর
(আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৮)
মাসে সেনোলা রেকর্ড কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৪২ বৎসর ৪ মাস।
-
নজরুল-সংগীত সংগ্রহ [রশিদুন্ নবী সম্পাদিত। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট।
তৃতীয় সংস্করণ দ্বিতীয় মুদ্রণ, আষাঢ় ১৪২৫। জুন ২০১৮। ৬২৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা
১৯১]
-
রেকর্ড: সেনোলা [অক্টোবর ১৯৪১ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৮)। কিউএস ৫৩৪। শিল্পী:
শৈল দেবী। সুর: নজরুল ইসলাম।]
- সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- সুরকার: কাজী
নজরুল ইসলাম।
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: নীলিমা দাস।
[নজরুল
সঙ্গীত স্বরলিপি, বত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন ১৪১৫। ফেব্রুয়ারি
২০০৯] ১৪ সংখ্যক গান। রেকর্ডে শৈল দেবী-র গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে।
[নমুনা]
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [হিন্দুধর্ম, শাক্ত]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য