বিষয়:
নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম :
কে সাজালো মাকে আমার বিসর্জনের বিদায় সাজে
তাল: কাহার্বা
কে সাজালো মাকে আমার বিসর্জনের বিদায়
সাজে
আজ সারাদিন কেন এমন করুণ সুরে বাঁশি
বাজে॥
আনন্দেরি প্রতিমাকে হায়, বিদায় দিতে
পরান নাহি চায়
মা-কে ভাসিয়ে জলে কেমন ক’রে রইব আঁধার
ভবন মাঝে॥
মা’র আগমনে বেজেছিল প্রাণে নূতন আশার বাঁশি
দুঃখ শোক ভয় ভুলেছিলাম দেখে মা অভয়ার
মুখের হাসি।
মা দশ হাতে আনন্দ এনেছিল, বিশ হাতে আজ
দুঃখ ব্যথা দিল
মা মৃন্ময়ীকে ভাসিয়ে জলে, পাব চিন্ময়ীকে বুকের মাঝে॥
-
রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
১৯৩৭
খ্রিষ্টাব্দের অক্টোবর (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৪) মাসে,
টুইন রেকর্ড কোম্পানি গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করে। সময় নজরুলের বয়স ছিল
৩৮ বৎসর ৪ মাস।
- রেকর্ড: টুইন।
অক্টোবর ১৯৩৭ (আশ্বিন-কার্তিক ১৩৪৪)।এফটি
১২১২৮। শিল্পী: বাঙলার ভাইবোন। সুর গিরীন চক্রবর্তী
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সেলিনা হোসেন
[একবিংশ খণ্ড,
নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা] অষ্টম গান। [নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [হিন্দুধর্ম, শাক্ত]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয়
- তাল:
কাহারবা
- গ্রহস্বর: সা