বিষয়: নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম: ও তুই যাস্নে রাই-কিশোরী কদমতলাতে
তাল: ফের্তা (দ্রুত-দাদ্রা ও কাহার্বা)
ও তুই যাস্নে রাই-কিশোরী কদমতলাতে,
সেথা ধরবে বসন-চোরা ভূতে, পারবিনে আর পালাতে॥
সে দেখলে কি আর রক্ষে আছে,
ও-তোর বসন গিয়ে উঠ্বে গাছে,
ওলো গোবর্ধন-গিরিধারী সে
-পারবিনে তায় টলাতে॥
দেখতে পেলে
ব্রজবালা,
ঘট কেড়ে সে
ঘটায় জ্বালা,
(ওলো) নিজেই গ’লে জল হ’বি তুই পারবিনে তায় গলাতে॥
ঠেলে ফেলে
অগাধ-নীরে
সে হাসে লো
দাঁড়িয়ে তীরে,
শেষে ভাসিয়ে নিয়ে প্রেম-সাগরে ওলো দোলায় নাগরদোলাতে॥
- রচনাকাল ও স্থান:
গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দের
ফেব্রুয়ারি (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৩৯)
মাসে, গানটি প্রথম
এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানিতে প্রকাশিত
হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ৮ মাস।
- রেকর্ড:
এইচএমভি। [ফেব্রুয়ারি
১৯৩৩ (মাঘ-ফাল্গুন ১৩৩৯)। এন ৭০৭৬। শিল্পী: আশ্চর্যময়ী]
- গ্রন্থ:
-
গীতি-শতদল
- প্রথম সংস্করণ [বৈশাখ ১৩৪১। এপ্রিল ১৯৩৪।
গীতি-শতদল-৫১। ঝুমুর-খেমটা]।
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, পঞ্চম খণ্ড। বাংলা একাডেমী, ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৮ মে, ২০১১। গীতি-শতদল।
গান সংখ্যা ৫১। ঝুমুর-খেমটা। পৃষ্ঠা ৩১১-৩১২]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: ইদ্রিস আলী [নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি, দ্বাবিংশ খণ্ড,
নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা ভাদ্র, ১৪০৭/ সেপ্টেম্বর, ২০০০ খ্রিষ্টাব্দ] ষষ্ঠ গান।
[নমুনা]
পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণব)
- সুরাঙ্গ: ঝুমুর
- তাল: তালফেরতা
(দাদরা/
কাহারবা)
- গ্রহস্বর: সা