বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: ওরে রাখাল ছেলে বল্ কি রতন পেলে
তাল: দাদ্রা
ওরে রাখাল ছেলে বল্ কি রতন পেলে
দিবি হাতের বাঁশি, তোর ঐ হাতের বাঁশি।
বাঁধা দিয়ে খাড়ু আনব ক্ষীরের নাড়ু
অম্নি হেলেদুলে এক্বার নাচ্ রে আসি॥
দেখ মাখাতে তোর গায়ে ফাগের গুড়া,
আমার আঙ্গিনাতে ঝরা কৃষ্ণচূড়া।
আমার গলার হার খুলে পরাব আয় কিশোর
তোর পায়ে ফাঁসি॥
যেন কালিদহের জলে সাপের মানিক জ্বলে,
চোখের হাসি, তোর ঐ চোখের হাসি,
ও তুই কি চাস্ চপল মোরে বল্
আমি মরেছি যে তোরে ভালোবাসি॥
আসিস্ আমার বাড়ি রাখাল দিন ফুরালে
আমার চুড়ির তালে দুলবি কদম ডালে।
ছেড়ে গৃহ-সংসার ওরে বাঁশুরিয়া, হব চরণ দাসী।
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে
কিছু জানা যায় না। ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল (চৈত্র
১৩৪৫-বৈশাখ ১৩৪৬) মাসে টুইন রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির
প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর ১১
মাস।
-
রেকর্ড: এইচএমভি [এপ্রিল ১৯৩৯ (চৈত্র ১৩৪৫-বৈশাখ ১৩৪৬)। এন ১৭২৭৫। শিল্পী:
মৃণালকান্তি ঘোষ। সুর নজরুল ইসলাম]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার: সালাউদ্দিন আহ্মেদ
[নজরুল
সঙ্গীত স্বরলিপি, পঁচিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ভাদ্র, ১৪১২/আগস্ট
২০০৫ খ্রিষ্টাব্দ] দশম গান। [নমুনা]
- সুরকার: নজরুল ইসলাম
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: লোকসুর
-
তাল:
দ্রুত
দাদরা
- গ্রহস্বর: সা