বিষয়:নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম
:
অমন করে হাসিস্নে আর রাই লো
	
           
তাল: কাহার্বা
অমন করে হাসিস্নে আর রাই লো।
তুই পোড়ার মুখে হাসিস্নে আর রাই লো।
ছি ছি রঙ্গ করিস অঙ্গে মেখে কৃষ্ণ কালির ছাই লো॥
বাঁশি হাতে গাছে চড়া, কয়লা-বরণ গয়লা ছোঁড়া সে লো
সেই নাটের গুরু নষ্টের গোড়া তোর প্রেমের গোঁসাই লো॥
ঐ গো-রাখা রাখালের সনে তোর নিন্দা শুনি বৃন্দাবনে রাই লো
ছি ছি কেষ্ট ছাড়া ইষ্ট কি আর ত্রিভুবনে নাই লো॥
ঐ অমাবস্যার কৃষ্ণ-চাঁদে, বাস্লি ভালো কোন্ সুবাদে তুই লো
তুই দিন-কানা হয়েছিস রাধে ভাবিয়া কানাই লো॥
	
	- 
	
	রচনাকাল ও স্থান: 
	গানটির 
		রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।  ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের 
মার্চ
 
(ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৫) মাসে 
	
এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত 
হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৯ 
বৎসর ১০ 
মাস। 
 
- গ্রন্থ:
		- নজরুল-সঙ্গীত সংগ্রহ [নজরুল ইনস্টিটিউট, মাঘ ১৪১৮। ফেব্রুয়ারি 
		২০১২। গান সংখ্যা ২৪৩৭। পৃষ্ঠা: ২৭১]
 
- রেকর্ড:
এইচএমভি।  মার্চ ১৯৩৯ (ফাল্গুন-চৈত্র ১৩৪৫)।  এন ১৭২৬২। শিল্পী: কে মল্লিক।
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
	
		- 
		
		আহসান মুর্শেদ [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি,
		
		তেত্রিশতম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট, আষাঢ় ১৪১৭। জুন ২০১০)। ২৪ সংখ্যক  
		গান। রেকর্ডে কে মল্লিকের-এর গাওয়া সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে। পৃষ্ঠা: 
		৮৩-৮৫]
		
		
		[নমুনা] 
 
- সুরকার: 
	 
	
	কমল দাশগুপ্ত
- পর্যায়:
	- বিষয়াঙ্গ: ব্যঙ্গগীতি
- সুরাঙ্গ: রাঢ় অঞ্চলের লোকসুর
- তাল: 
	
	কাহারবা 
- গ্রহস্বর: পা