বিষয়: নজরুল সঙ্গীত। 
শিরোনাম: এলে তুমি কে, কে ওগো  
			
				
					
পুরুষ
									 :   এলে তুমি কে, কে ওগো
          
									   তরুণা অরুণা করুণা সজল চোখে।
স্ত্রী
									     :  
									 আমি তব মনের বনের পথে
          
									   ঝিরি ঝিরি গিরি-নির্ঝরিণী 
           
									  আমি যৌবন-উন্মনা হরিণী মানসলোকে॥
পুরুষ
									 :   ভেসে যাওয়া মেঘের সজল ছায়া
           
									  ক্ষণিক মায়া তুমি প্রিয়া
           
									  স্বপনে আসি' বাজায়ে বাঁশি স্বপনে যাও মিশাইয়া।
স্ত্রী
									     :   বাহুর বাঁধনে দিই না ধরা
					
            
									 আমি স্বপন-স্বয়ম্বরা
            
									 সঙ্গীতে জাগাই ইঙ্গিতে ফোটাই
           
									  তোমার প্রেমের যুঁই-কোরকে।
পুরুষ
									 :   আধেক প্রকাশ       
					
					স্ত্রী
									     :   আধেক গোপন
পুরুষ
									 :   আধো জাগরণ       
					
					স্ত্রী
									     :   আধেক স্বপন
উভয়ে
									:   খেলিব খেলা ছায়া-আলোকে॥
				
			
		
	
	- 
	রচনাকাল ও স্থান:
	গানটির 
		রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।  ১৯৩৫ খ্রিষ্টাব্দের ১২ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার ২৬ অগ্রহায়ণ ১৩৪২) টুইন রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের চুক্তি হয়েছিল। এই 
		চুক্তিতে এই গানটি ছিল। এই সময় নজরুল ইসলামের বয়স ছিল ৩৬ 
		বৎসর ৬ মাস।
 
- 
রেকর্ড: 
	
		- 
		টুইন রেকর্ড কোম্পানির সাথে নজরুলের চুক্তি [১২ ডিসেম্বর ১৯৩৫ (বৃহস্পতিবার 
	২৬ অগ্রহায়ণ ১৩৪২)] 
- টুইন [জানুয়ারি ১৯৩৬ 
(পৌষ-মাঘ ১৩৪২)। এফটি ৪২১৫। শিল্পী: ইন্দু সেন ও রেণুবালা] [শ্রবণ 
নমুনা]
 
 
- 
	স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:  সুধীন 
	দাশ।
		[
		
		নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, 
		পঞ্চম খণ্ড। কবি নজরুল ইন্সটিটিউট, 
		ঢাকা] ষষ্ঠ গান। পৃষ্ঠা: ৫৬-৫৭।  
	[নমুনা]
- পর্যায়:
	- বিষয়াঙ্গ: প্রেম (সংলাপধর্মী)
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য
- তাল: 
	
	কাহারবা 
- গ্রহস্বর: সরা