বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: নাইয়া! ধীরে চালাও তরণী
রাগ : ভৈরবী, তাল : ফের্তা
নাইয়া! ধীরে চালাও তরণী
একে ভরা ভাদর তায় বালা মাতোয়ালা মেঘলা
রজনী॥
হায় পারে নেওয়ার ছলে নিলে মাঝ নদীতে
যৌবন-নদী টলমল নারি রোধিতে
ঐ ব্যাকুল বাতাস হরি’ নিল লাজ বাস
তায় চঞ্চল-চিত যে তুমি চাহ বধিতে
পায়ে ধরি ছাড়, বঁধু আমি পরের ঘরের ঘরণী॥
তরঙ্গ ঘোর রঙ্গ করে, অঙ্গে লাগে দোল্
একি এ নেশার ঘোরে তনু মন আঁখি লোল্।
দুলিছে নদী দুলে বায়ু দুলিছে তরী
কেমনে থির রাখি মোর চিত উতরোল ।
ওঠে ডিঙি পান্সি ভরি’ বারি কি করি
কিশোরী রমণী॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৩৩৯ বঙ্গাব্দের ২৩ আষাঢ় (৭ জুলাই, ১৯৩২
) মাসে
প্রকাশিত 'সুর-সাকী' গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত হয়ে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এই
সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৩
বৎসর ১ মাস।
- গ্রন্থ:
সুর-সাকী
- প্রথম সংস্করণ [আষাঢ় ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ। জুলাই ১৯৩২] ভৈরবী-কাশ্মীরী খেমটা
- নজরুল রচনাবলী, জন্মশতবর্ষ সংস্করণ, চতুর্থ খণ্ড। বাংলা একাডেমী,
ঢাকা। [জ্যৈষ্ঠ
১৪১৮, মে ২০১১। সুর-সাকী। ৮৬ সংখ্যক গান। ভৈরবী-কাশ্মিরী খেমটা। পৃষ্ঠা ২৭৫-২৭৬]
-
রেকর্ড: মেগাফোন [সেপ্টেম্বর ১৯৩২ (ভাদ্র-আশ্বন ১৩৩৯)। জে.এন.জি ৪। শিল্পী: মিস বীণাপাণি]
- স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
সুধীন দাশ
[নজরুল
সঙ্গীত স্বরলিপি, আটাশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। আষাঢ়, ১৪১৩/জুলাই
২০০৬] ১৯ সংখ্যক গান।
[নমুনা]
- পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: স্বকীয় বৈশিষ্ট্য