২০ বৎসর অতিক্রান্ত বয়স
২৫ বৈশাখ ১২৮৮ বঙ্গাব্দ থেকে ২৪ বৈশাখ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ পর্যন্ত (৭ মে ১৮৮১- ৬ মে ১৮৮২ খ্রিষ্টাব্দ)

ভারতী পত্রিকার 'শ্রাবণ ১২৮৭' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (শ্রাবণ ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ৩ মাস। গানটি হলো-
     
মরণ রে, তুঁহু মম শ্যামসমান [প্রেম-১৮১] [তথ্য]

১২৮৮ বঙ্গাব্দের ১৫ শ্রাবণ তারিখে ব্রাহ্মসমাজ-মন্দিরে রাজনারায়ণ বসুর চতুর্থ কন্যা লীলাবতী দেবীর সাথে কৃষ্ণকুমার মিত্রের বিবাহ হয়। এই বিবাহ উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ দুটি গান রচনা করেন। এ প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ রাজনারায়ণ বসুর জ্যেষ্ঠ পুত্র যোগীন্দ্রনাথ বসুকে এই দুটি গানসহ একটি চিঠি লেখন।
    'যোগেনবাবু,/ দুটি বিবাহের গান রচনা করিয়া পাঠাই।/পছন্দ হইলে গ্রহণ করিবেন।/আপনার/শ্রী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'।'
            প্রেরিত গান দুটি ছিল-
                   
দুই হৃদয়ের নদী  [আনুষ্ঠানিক-৬] [তথ্য]
                   
মহা গুরু, দুটি ছাত্র এসেছে তোমার। এই গানটির পরিবর্তিত রূপ হলো-

                                 
শুভদিনে এসেছে দোঁহে [আনুষ্ঠানিক-৯] [তথ্য]
       [সূত্র : রবিজীবনী দ্বিতীয় খণ্ড (আনন্দ পাবলিশার্স লিমিটেড, ১৩৯১ শ্রাবণ ২২। পৃষ্ঠা ১১৫)]

প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় তাঁর রবীন্দ্রসঙ্গীত কালানুক্রমিক সূচী গ্রন্থে লীলাবতী দেবীর বিবাহ উপলক্ষে চারটি গানের উল্লেখ করেছেন। বাকি দুটি গান হলো-
         জগতের পুরোহিত তুমি
        তুমি হে প্রেমের রবি

 এই গান দুটি রবীন্দ্র অন্য একটি বিবাহ উপলক্ষে ২১ বৎসর বয়সে রচনা করেছিলেন।
       দেখুন : কালানুক্রমিক সূচি :
২১- ৩০ বৎসর'

ভারতী পত্রিকার 'কার্তিক ১২৮৮' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (কার্তিক ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ৬ মাস। গানটির পরিবর্তিত পাঠ প্রকাশিত হয় ১৩০০ বঙ্গাব্দে গানের বহি গ্রন্থে। এই পাঠটির দুটি ছত্র বৌঠাকুরানীর হাট গ্রন্থে রয়েছে। এই পাঠটি হলো 'মলিন মুখে ফুটুক হাসি' । পরে এই গানটিকে পূর্ণাঙ্গ রূপ দেওয়া হয়েছে।

    ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত মূল গানটি হলো

                বঁধুয়া, অসময়ে কেন হে প্রকাশ [নাট্যগীতি-৮৬] [তথ্য]

ভারতী পত্রিকার '
অগ্রহায়ণ ১২৮৮' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ২টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটিগুলির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (অগ্রহায়ণ ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ৭ মাস। গান ২টি হলো-

           আজ তোমারে দেখতে এলেম [প্রেম-৩৬৫] [তথ্য]
           মলিন মুখে ফুটুক হাসি [নাট্যগীতি-৮৮] [তথ্য]

ভারতী পত্রিকার 'পৌষ ১২৮৮' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (পৌষ ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ৮ মাস। গানটি হলো-
          সারা বরষ দেখি নে মা [বিচিত্র-১৩৬] [তথ্য]
 

ভারতী পত্রিকার 'মাঘ ১২৮৮' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ১টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (মাঘ ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ৯ মাস। গানটি হলো-
           কবরীতে ফুল শুকালো [নাট্যগীতি-৮৭] [তথ্য]

ভারতী পত্রিকার 'ফাল্গুন ১২৮৮' সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথের ৩টি গান প্রকাশিত হয়েছিল। এই গানটির রচনাকাল সম্পর্কে কিছু জানা যায় নাই। ভারতী পত্রিকায় প্রকাশের সময় (ফাল্গুন ১২৮৮) রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল - ২০ বৎসর ১০ মাস। গানটি হলো-
          
ওরে,
যেতে হবে, যেতে হবে রে [বিচিত্র-১৩৪] [তথ্য]
           আমার যাবার সময় হল [বিচিত্র-১৩৩] [তথ্য]
          কেন গো মোরে যেন [প্রেম ও প্রকৃতি-৩] [তথ্য]