বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
আমরা
খুঁজি খেলার সাথি
পাঠ ও পাঠভেদ:
আমরা খুঁজি খেলার সাথি—
ভোর না হতেই জাগাই তাদের ঘুমায় যারা সারা রাতি॥
আমরা ডাকি পাখির গলায়, আমরা নাচি বকুলতলায়,
মন ভোলাবার মন্ত্র জানি, হাওয়াতে ফাঁদ আমরা পাতি।
মরণকে তো মানি নে রে,
কালের ফাঁসি ফাঁসিয়ে দিয়ে লুঠ-করা ধন নিই যে কেড়ে।
আমরা তোমার মনোচোরা, ছাড়ব না গো তোমায় মোরা—
চলছে কোন্ আঁধার পানে সেথাও জ্বলে মোদের বাতি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: [RBVBMS 131] [নমুনা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। ফাল্গুনী। দ্বিতীয় দৃশ্যের গীত-ভূমিকা। প্রথম গান। দূরন্ত প্রাণের গান। পৃষ্ঠা: ১৭৬-১৭৭] [নমুনা প্রথমাংশ শেষাংশ]
গীতবিতান
দ্বিতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৩৮)
দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, ১৩৪৮)
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। বিচিত্র পর্যায়ের ১২৬ সংখ্যক গান।
প্রথম সংস্করণের [ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২২ বঙ্গাব্দ (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)।
স্বরবিতান সপ্তম (৭) খণ্ডের ৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৯-৩১।
পত্রিকা:
সবুজপত্র [চৈত্র ১৩২১। ফাল্গুনী। ২ (দ্বিতীয় ভাগ), পাখীর নীড়ের গান। পৃষ্ঠা উ] [নমুনা]
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার:
সুর ও তাল:
স্বরবিতান একাদশ (১১, কেতকী) খণ্ডের (আশ্বিন ১৪১৬ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪।৪।৪ মাত্রা ছন্দে ত্রিতাল তালে নিবদ্ধ।
রাগ: কালাংড়া। তাল: দাদরা/খেমটা । [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ২৮]
রাগ: কালেংড়া। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৫৩।]