বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
		শিরোনাম: 
      যাহা 
      পাও তাই লও,
    হাসিমুখে ফিরে যাও।
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: 
বিচিত্র : ১৩৭
	
		
যাহা 
      পাও তাই লও,
    হাসিমুখে ফিরে যাও।
কারে 
      চাও,কেন 
      চাও― আশা কে পূরাতে পারে॥
সবে 
      চায়,কেবা 
      পায়         সংসার চ’লে যায়
      ―
যে বা 
      হাসে,যে বা 
      কাঁদে,যে বা 
      প’ড়ে থাকে দ্বারে॥
		
	
	- 
	
	পাণ্ডুলিপির 
	পাঠ: 
- 
	
	পাঠভেদ: 
	 
	
- 
	
	
	তথ্যানুসন্ধান
	- 
	
	ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		১৩০০ বঙ্গাব্দের দিকে এই গানটি রচিত বলে ধারণা করা হয়। এর ভিত্তিতে ধারণা করা 
	যায় গানটি রবীন্দ্রনাথের ৩১ বৎসর বয়সের রচনা হয়। 
- 
	খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
		- 
		গ্রন্থ
			- 
			
কাব্যগ্রন্থ
			- 
			
			অষ্টম খণ্ড 
			[মজুমদার লাইব্রেরি, 
			১৩১০ বঙ্গাব্দ]। বিবিধ। ইমন-কল্যাণ। ঝাঁপতাল। পৃষ্ঠা: ৪৪ 
			[নমুনা]
			
 
- 
			
			
কাব্যগ্রন্থাবলী
		
				
	 [আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। 
				গান। ইমন 
			কল্যাণ-ঝাঁপতাল। 
			পৃষ্ঠা: ৪৩৩] 
				  [নমুনা]
- 
			
			
			গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা
			
			[আদি-ব্রহ্মসমাজ যন্ত্র, ১৩০০ বঙ্গাব্দ]ইমন কল্যাণ-ঝাঁপতাল।  গান সংখ্যা ১০১। 
			পৃষ্ঠা: ১০১ [নমুনা]
- 
	গীতবিতান
			- 
			
			অখণ্ড,
			তৃতীয়
			সংস্করণ 
			
			(বিশ্বভারতী, ১৩৮০)
				পর্যায়: 
বিচিত্র 
			-১৩৭। 
			পৃষ্ঠা: 
			।
			
			[নমুনা:
				]
 
- 
			বাঙালির গান 
			(পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, এপ্রিল ২০০১), ১৮০ সংখ্যক গান, মিশ্র 
			মল্লার-একতাল, পৃষ্ঠা ৬৫৬। 
- 
			
			রবীন্দ্র গ্রন্থাবলী হিতবাদী (১৩১১ বঙ্গাব্দ)।
- 
		
			
			স্বরবিতান 
		দ্বাত্রিংশ (৩২)
			খণ্ডের (বিশ্বভারতী,অগ্রহায়ণ 
			১৪১২) 
			২৩ সংখ্যক গান,
			
			ইমনকল্যাণ-তেওরা, 
			পৃষ্ঠা 
			৪৯। 
    [নমুনা]
 
- 
		
	
 	রেকর্ডসূত্র: নাই।
- 
		
	প্রকাশের 
		কালানুক্রম: 
		
 
 
- গ.
	সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলী:
		- স্বরলিপি: 
- 
	
		স্বরলিপিকার: 
		ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী।
		পাণ্ডুলিপি হতে সংগৃহিত।
 [
		ইন্দিরাদেবী চৌধুরানী-কৃত 
		রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- 
		
	সুর ও তাল:
			- 
			স্বরবিতান 
		দ্বাত্রিংশ (৩২) খণ্ডের (বিশ্বভারতী,অগ্রহায়ণ ১৪১২) গৃহীত গানটির 
স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ দেয়া আছে যথাক্রমে ইমনকল্যাণ ও তেওরা। 
- 
			রাগ : 
			ইমন 
			কল্যাণ। তাল: 
			তেওরা।
			[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, 
			প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা ৭৫।
- 
			
			
			রাগ : 
			ইমন কল্যাণ। তাল: 
			তেওরা।
			
			[রাগরাগিণীর এলাকায় 
	রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, 
	জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা ১৩১।
 
- 
বিষয়াঙ্গ: 
- 
সুরাঙ্গ: 
- 
		গ্রহস্বর: 
		পা।
- 
			
			লয়:
			মধ্য।