বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা:
		শিরোনাম: 
      ওগো 
      নদী,
      
      
      আপন 
      বেগে পাগল-পারা
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
ওগো নদী, আপন বেগে পাগল-পারা,
আমি স্তব্ধ চাঁপার তরু গন্ধভরে তন্দ্রাহারা॥
আমি সদা অচল থাকি, গভীর চলা গোপন রাখি,
আমার চলা নবীন পাতায়, আমার চলা ফুলের ধারা॥
ওগো নদী, চলার বেগে পাগল-পারা,
পথে পথে বাহির হয়ে আপন-হারা—
আমার চলা যায় না বলা— আলোর পানে প্রাণের চলা—
      আকাশ 
      বোঝে আনন্দ তারা,
      
      বোঝে 
      নিশার বীরব তারা॥
     
 
	পাঠভেদ: 
	 
	তথ্যানুসন্ধান 
		ক. রচনাকাল ও স্থান: 
			
		
		ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। 
		ফাল্গুনী।প্রথম দৃশ্যের গীতি-ভূমিকা। 
			তৃতীয় 
		গান। শিরোনাম 'ফুলন্ত গাছের গান। পৃষ্ঠা: ১৬
	
RBVBMS 
131
	
	[নমুনা]
		
		
		
		উল্লেখ্য, ১৩২১ বঙ্গাব্দের ১২ই ফাল্গুন, 
	রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকতেন থেকে সুরুলে যান। এরপর তিনি শান্তিনিকেতনে ফিরে আসেন 
	এবং 
	২৩ ফাল্গুন 
	তিনি সেখান থেকে রেলপথে কলিকাতার পথে যাত্রা করেন। রেলগাড়িতে বসে তিনি এই গানটি 
	রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথে বয়স ছিল ৫৩ বৎসর ১০ মাস।
	
	        
		 [রবীন্দ্রনাথের 
		৫৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
	
	
		
			
			
গীতবিতানের বিচিত্র পর্যায়ের ৮০ সংখ্যক গান।
প্রথম সংস্করণের [ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২২ বঙ্গাব্দ (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)। প্রথম দৃশ্যের গীতি-ভূমিকা।
স্বরবিতান সপ্তম (৭, ফাল্গুনী) খণ্ডের চতুর্থ গান। পৃষ্ঠা ১৩-১৬।
পত্রিকা:
সবুজপত্র [চৈত্র ১৩২১। ফাল্গুনী। ১ (প্রথম ভাগ), ফুলন্ত গাছের গান। পৃষ্ঠা ঈ] [নমুনা]
রাগ: পিলু। তাল: একতাল/খেমটা [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪১]
রাগ: গৌর মল্লার (জ্ঞ)। তাল: একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৬।]