সময়
কারো যে নাই,
ওরা চলে দলে দলে—
গান হায় ডুবে যায় কোন্ কোলাহলে॥
পাষাণে
রচিছে কত কীর্তি ওরা সবে
বিপুল গরবে,
যায় আর বাঁশি-পানে চায় হাসিছলে॥
বিশ্বের কাজের মাঝে জানি আমি জানি
তুমি শোন মোর গানখানি।
আঁধার
মথন করি যবে লও তুলি
গ্রহতারাগুলি
শোন যে নীরবে তব নীলাম্বরতলে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১২ অগ্রহায়ণ ১৩২৮ বঙ্গাব্দ [সোমবার ২৮ নভেম্বর]। শান্তিনিকেতন। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর ৭ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
নবগীতিকা দ্বিতীয় ভাগ (১৩২৯)।
স্বরবিতান পঞ্চদশ (১৫, নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩) ৮ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২৭-২৮।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের কালানুক্রম: গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর বয়সে প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চদশ খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত স্বরলিপিতে গানটির রাগ-তালের উল্লেখ নেই। গানটির স্বরলিপিটি ৩।৩ ছন্দের 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : কাফি-কানাড়া। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭০]
রাগ: কাফি-কানাড়া। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮১।
রাগ: সাহানা, গৌড়-মল্লার (জ্ঞ)। তাল: দাদরা [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪০।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।