বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		গান সংখ্যা:
		শিরোনাম: 
তোমার বীণায় গান ছিল
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: ২৪৪
	
		
তোমার বীণায় গান ছিল আর আমার ডালায় ফুল ছিল গো।
						একই দখিন হাওয়ায় সে দিন দোঁহায় মোদের দুল দিল গো॥
    
			        সে দিন সে তো জানে না কেউ   আকাশ ভরে কিসের সে ঢেউ,
    		
			        তোমার সুরের তরী আমার রঙিন ফুলে কূল নিল গো॥
			
						সে দিন আমার মনে হল, তোমার গানের তাল ধ'রে।
						আমার প্রাণে ফুল-ফোটানো রইবে চিরকাল ধ'রে।
    
			        গান তবু তো গেল ভেসে, ফুল ফুরালো দিনের শেষে,
    		
			        ফাল্গুনবেলার মধুর খেলায় কোন্খানে হায় ভুল ছিল গো॥
		
	
				 [নমুনা]
			
			
	
	
	পাঠভেদ: 
তোমার বীণায় গান ছিল
                   
	তোমার গানের তাল ধরে             
	:  গীতবিতান (ভাদ্র ১৩৪৬)
                   
	তোমার গানের তান ধরে             
	:  গীতবিতান (শ্রাবণ ১৩৩৯)
                   
	তোমার গানের তান ধরে             
	:  
	গীতমালিকা -১ (১৩৩৩ ও ১৩৪৫)
	তথ্যানুসন্ধান
	- ক. রচনাকাল ও স্থান: 
	
	স্বরবিতান ত্রিংশ খণ্ডে 
	গানটির রচনাকাল উল্লেখ আছে- '২৩ চৈত্র ১৩২৯'। 
	উল্লেখ্য, ১৩২৯  
	ফাল্গুন মাসের শেষে রবীন্দ্রনাথ আহমেদাবাদ যান।
	এরপর সেখান থেকে করাচি যান চৈত্র মাসের মাঝামাঝি সময়ে। 
	চৈত্র মাসের শেষে তিনি  
	
	কাঠিয়াবাড়/পোরবন্দরে এই গানটি-সহ ২টি গান 
	রচনা করেছিলেন। এর ভিতরে এই গানটি রচনা করেছিলেন 
	২৩শে চৈত্র। উভয় গান রচনার রচনা করেছিলেন তাঁর ৬১ বৎসর ১১ 
	মাস অতিক্রান্ত বয়সে। 
        
[রবীন্দ্রনাথের 
					৬১ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
 
খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
					[নমুনা]
					- অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দ। 
প্রেম 
					২৪৪। প্রেম 
বৈচিত্র্য-২১৪।
				গীতমালিকা
				
				
					- প্রথম খণ্ড প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী
				১৩৩৩ বঙ্গাব্দ।  তৃতীয় গান।
					দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিসহ মুদ্রিত হয়েছিল]
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। ঋতুচক্র ৮২। পৃষ্ঠা: ১৭৯-১৮০। 
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
			শেষাংশ]
			
			
			
	স্বরবিতান 
ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা-১ম খণ্ড) খণ্ডের 
			৩
			সংখ্যক গান। 
			
			পৃষ্ঠা : 
			
			১২-১৫]
			
		
		
		[নমুনা]
			
		
		
		পত্রিকা
			- 
			শান্তিনিকেতন পত্রিকা 
			[শ্রাবণ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ। 
			দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল]
রেকর্ডসূত্র:
		১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তি 
		পেয়েছিল 'জীবন মরণ' নামক বাংলা কাহিনিচিত্র। এই চলচ্চিত্রে এই গানটি 
		ব্যবহৃত হয়েছিল। শিল্পী ছিলেন কে. এল. সায়গল। গানটির রেকর্ড প্রকাশ করেছিল 
		হিন্দুস্তান রেকর্ড কোম্পানি। রেকর্ড নম্বর 
		H 766।
		
		প্রকাশের 
		কালানুক্রম: 
		
		শান্তিনিকেতন পত্রিকা 
			
		
		'র 'শ্রাবণ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ' 
		সংখ্যায় গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর 
			যে 
		সকল গ্রন্থাদিতে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়ে প্রকাশিত হয়েছিল, সেগুলো হলো-
		
			
			
			প্রবাহিনী
			(১৩৩২ বঙ্গাব্দ) ও 
		
				গীতমালিকা
				প্রথম খণ্ড প্রথম সংস্করণ (১৩৩৩ 
		বঙ্গাব্দ)।
		
		এ সকল গ্রন্থাদিতে প্রকাশিত হওয়ার পর, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 
		
		
			
				
				গীতবিতান
				তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণে
		
		অন্তর্ভুক্ত হয়ে 
		প্রকাশিত হয়েছিল। এরপর 
				
				
		
		
			
			১৩৪৮ 
			বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 
					
					প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণে 
		প্রেম পর্যায়ের  
		
		
			
					প্রেম বৈচিত্র্য উপপর্যায়ের ২১৭ 
		সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।। 
			এরপর ১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাসে প্রকাশিত অখণ্ড গীতবিতানের
			প্রেম
			পর্যায়ের ২৪৪
			সংখ্যক গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।
		
 
 
	
	
	গ.
	
	সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- 
		স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:  
		দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
		
 [
		দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর 
		
		-কৃত 
		রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
 [স্বরলিপি]
- সুর ও তাল:
		
		
			- 
			
			স্বরবিতান
			ত্রিংশ 
(৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড)
			খণ্ডের
			(চৈত্র ১৪১৪ 
			বঙ্গাব্দ)
			
			গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের 
			
			উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি 
			৩।৩ 
মাত্রা ছন্দে
			
			দাদরা তালে নিবদ্ধ।
 [দাদরা 
			তালে নিবদ্ধ রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- রাগ  : বাউল [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। 
সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৩]
- 
			
			অঙ্গ: কীর্তন তাল: দাদরা। 
			
			
			[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।] 
পৃষ্ঠা: ৫৭।
- 
			অঙ্গ: কীর্তন। 
	তাল: দাদরা। 
	[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১], 
	পৃষ্ঠা: ৯৯। 
- 
			গ্রহস্বর: র্সা।
- 
			লয়: মধ্য।