শরতে আজ কোন্ অতিথি এল প্রাণের দ্বারে।
আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে॥
নীল আকাশের নীরব কথা শিশির-ভেজা ব্যাকুলতা
বেজে উঠুক আজি তোমার বীণার তারে তারে॥
শস্যক্ষেতের সোনার গানে যোগ দে রে আজ সমান তানে,
ভাসিয়ে দে সুর ভরা নদীর অমল জলধারে।
যে এসেছে তাহার মুখে দেখ্ রে চেয়ে গভীর সুখে,
দুয়ার খুলে তাহার সাথে বাহির হয়ে যা রে॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতাঞ্জলি, আটত্রিশতম কবিতা (১৩১৭ বঙ্গাব্দ)।
গীতিচর্চ্চা (পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
ধর্ম্ম সঙ্গীত (১৩২১ বঙ্গাব্দ)।
শেফালি (১৩২৬ বঙ্গাব্দ)। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডের (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩), গান সংখ্যা: ৬, পৃষ্ঠা ২৬-২৭।
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী [ফাল্গুন ১৮৩১ শকাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ। জংলা-তেওড়া। পৃষ্ঠা ১৭২] [নমুনা]
ভারতী, অতিথি (কার্তিক ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
সংগীত-প্রকাশিকা পত্রিকা, মিশ্র-তেওড়া (অগ্রহায়ন ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপধ্যায় -কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১৩১৬
বঙ্গাব্দের মাঘোৎসবে গানটি গীত হয়েছিল।
১৩২৯ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে আনুষ্ঠিত 'শারদোৎসব'
নাটকে গানটি সংযোজিত হয়।
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। [স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডে (ভাদ্র ১৩২৬ বঙ্গাব্দ)]
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপধ্যায়। [সংগীত-প্রবেশিকা পত্রিকা (অগ্রহায়ন ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম খণ্ডে (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।২।২ মাত্রা ছন্দে তেওড়া তালে নিবদ্ধ।
রাগ : বাউল। তাল: তেওরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৮।
রাগ: কীর্তন, প্রভাতী। তাল: তেওরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৩৫।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: র্সর্র।
লয়: মধ্য।