বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
শিউলি-ফোটা ফুরোল যেই ফুরোল শীতের বনে
পাঠ ও পাঠভেদ:
শিউলি-ফোটা ফুরোল যেই ফুরোল শীতের বনে
এলে যে―
আমার শীতের বনে এলে যে সেই শূন্যক্ষণে॥
তাই গোপনে সাজিয়ে ডালা দুখের সুরে বরণমালা।
গাঁথি মনে মনে শূন্যক্ষণে॥
দিনের কোলাহলে
ঢাকা সে যে রইবে হৃদয়তলে―
আমার বরণমালা রইবে হৃদয়তলে॥
রাতের তারা উঠবে যবে সুরের মালা বদল হবে
তখন তোমার সনে মনে মনে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: গানটি নটরাজে 'হায় হেমন্তলক্ষ্মী'- এর পূরক গান।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: পৌষ
১৩২৯ বঙ্গাব্দ।
রবীন্দ্রনাথের
৬১
বৎসর ৮
মাস বয়সের রচনা।
[সূত্র : গীতবিতান কালানুক্রমিক সূচী। প্রভাতকুমার
মুখোপাধ্যায়]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতিচর্চ্চা (পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
নটরাজ (ঋতুরঙ্গশালা)
'বিলাপ', গান।
[রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৮ খণ্ড (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৩৯৪ বঙ্গাব্দ। পৃষ্ঠা-২২৪)]।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২)। ঋতুচক্র ৪৯। পৃষ্ঠা: ১৫৬। [নমুনা]
বসুমতী (পৌষ ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)। ঋতুরঙ্গ -এর সাথে গানটি প্রকাশিত হয়েছিল।
ঋতুরঙ্গ পুস্তিকা। পৃষ্ঠা-২৮। (অগ্রহায়ন ১৩৩৪ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান পঞ্চাশত্তম (৫০, শেফালি) খণ্ডের (বিশ্বভারতী, চৈত্র ১৪১৩), গান সংখ্যা: ৪, পৃষ্ঠা ১৯-২১।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। [স্বরবিতান পঞ্চদশ (১৫, নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ৫ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ২১-২২।]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান পঞ্চদশ (১৫, নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৩) গৃহীত মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে 'দাদরা' তালে নিবদ্ধ।
রাগ : পিলু। তাল : দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৮।
রাগ: কাফি, সাহানা। তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৩৫।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।