বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা: 
শিরোনাম: 
ওগো    দখিন 
হাওয়া,
ও 
পথিক হাওয়া
পাঠ ও পাঠভেদ:
	- 
		গীতবিতান বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
ওগো    দখিন 
হাওয়া,
ও 
পথিক হাওয়া,
দোদুল দোলায় দাও দুলিয়ে।
          নূতন-পাতার-পুলক-ছাওয়া পরশখানি দাও বুলিয়ে॥
আমি     পথের 
ধারের ব্যাকুল বেণু হঠাৎ তোমার সাড়া পেনু 
গো—
    
আহা,
এসো 
আমার শাখায় শাখায় প্রাণের গানের ঢেউ তুলিয়ে॥
ওগো    দখিন 
হাওয়া,
ও 
পথিক হাওয়া,
পথের ধারে আমার বাসা।
          জানি 
তোমার আসা-যাওয়া,
শুনি তোমার পায়ের ভাষা।
আমার   তোমার 
ছোঁওয়া লাগলে পরে একটুকুতেই কাঁপন ধরে 
গো—
         
আহা, 
কানে-কানে একটি কথায় সকল কথা 
নেয় ভুলিয়ে॥
	- 
	পাণ্ডুলিপির পাঠ: 
	
	RBVBMS 131 [নমুনা]
- 
	পাঠভেদ: 
- 
	তথ্যানুসন্ধান
	- ক. রচনাকাল ও স্থান:
	
	
	RBVBMS 131-তে লিখিত এই গানটির সাথে গানটি রচনার স্থান ও তারিখ 
	উল্লেখ আছে-'সুরুল/১২ই  
ফাল্গুন রাত্রি/১৩২১ বঙ্গাব্দ। 
 
 উল্লেখ্য, ১৩২১ বঙ্গাব্দের 
	১২ই ফাল্গুন, রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকতেন থেকে সুরুলে যান। এখানে 
	তিনি ২৩ ফাল্গুন পর্যন্ত ছিলেন। এই সময়ের ভিতরে তিনি এই গানটি-সহ তিনি মোট ১৫টি 
	গান রচনা করেছিলেন। এই সময়ে ১২ই ফাল্গুন রাত্রিবেলায় তিনি এই গানটি রচনা 
	করেছিলেন। 
	এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল- 
	
	৫৩ বৎসর ১০ মাস।
 [রবীন্দ্রনাথের 
		৫৩ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
	
		- গ্রন্থ:
		
			- 
			ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। 
			ফাল্গুনী। 
			
			প্রথম দৃশ্যের গীতি-ভূমিকা। 
			নবীনের 
			আবির্ভাব, বেণুবনের গান। 
			
			 প্রথম 
			গান। 
			। পৃষ্ঠা: ১৬২-১৬৩]  
			[নমুনা
			প্রথমাংশ
			শেষাংশ]
- 
			গীতবিতানের প্রকৃতি
			(উপ-বিভাগ :
			
			বসন্ত ১৭) 
			 পর্যায়ের ২০৪
সংখ্যক গান। 
- গীতিচর্চ্চা 
			(পৌষ ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
- 
	 ফাল্গুনী  
		
		
			- 
			
			
			
			প্রথম 
সংস্করণের 
			[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২২ বঙ্গাব্দ 
			(১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)।
			
			
			প্রথম দৃশ্যের গীতি-ভূমিকা। 
			নবীনের 
			আবির্ভাব, বেণুবনের গান। 
			
			 প্রথম 
			গান। পৃষ্ঠা ২৩-২৪] [নমুনা
			
			প্রথমাংশ
			
			শেষাংশ]
-  রবীন্দ্ররচনাবলী, দ্বাদশ খণ্ড, বিশ্বভারতী, মাঘ ১৩৯৪ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা-১০১।)
 
- 
			
			স্বরবিতান 
সপ্তম (৭) 
			খণ্ডের 
			(কার্তিক ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) 
			দ্বিতীয় গান। পৃষ্ঠা ৭-৯।
 
- পত্রিকা: 
		
			- আনন্দসঙ্গীত (আশ্বিন ১৩২৫ বঙ্গাব্দ)।
- প্রবাসী (বৈশাখ ১৩২২ বঙ্গাব্দ)।
-  সবুজপত্র 
			[চৈত্র ১৩২১। ফাল্গুনী। ১ (প্রথম ভাগ), বেণুবণের গান। পৃষ্ঠা আ]
		
			
			[নমুনা]
	
 
- পরিবেশনা: ১৩৩৫ 
বঙ্গাব্দে জোড়াসাঁকোয় মাঘোৎসব উপলক্ষে সুন্দর  নামে দুটি 
অনুষ্ঠান হয়; এই অনুষ্ঠান দুটিতে এই গানটি পরিবেশিত হয়।
 
- 
	গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- স্বরলিপিকার: 
		ইন্দিরা দেবী। [স্বরবিতান 
সপ্তম (৭) 
		খণ্ড 
		(কার্তিক ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)]
 
- 
			সুর ও তাল:
			
	
		- 
		স্বরবিতান 
সপ্তম (৭) 
		খণ্ডের 
		(কার্তিক ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) 
গৃহীত 
স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। গানটি ৪।৪ ছন্দে 
কাহারবা 
তালে নিবদ্ধ।
- রাগ : বেহাগ। অঙ্গ: বাউল। তাল:
		কাহারবা।
		
		 [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। 
				প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪১]
- অঙ্গ: কীর্তন। তাল: 
		তকাহারবা।
		
		 [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। 
				পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৭৫।]
				
 
 
গ্রহস্বর: 
গা।
লয়: মধ্য।