বিষয়: 
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম: 
বৃষ্টিশেষের 
হাওয়া কিসের খোঁজে 
পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	গীতবিতান (বিশ্বভারতী, 
	কার্তিক ১৪১২)-এর 
	পাঠ: 
বৃষ্টিশেষের 
হাওয়া কিসের খোঁজে    বইছে ধীরে ধীরে।
           
গুঞ্জরিয়া কেন বেড়ায় ও যে   বুকের শিরে শিরে॥
অলখ তারে বাঁধা 
অচিন বীণা    
ধরার বক্ষে রহে নিত্য লীনা- এই হাওয়া
           কত 
যুগের কত মনের কথা    বাজায় ফিরে ফিরে॥
           ঋতুর 
পরে ঋতু ফিরে আসে   বসুন্ধরার কূলে।
           
চিহ্ন পড়ে বনের ঘাসে ঘাসে   ফুলের পরে ফুলে।
গানের পরে গানে 
তারি সাথে    কত সুরের কত যে হার গাঁথে- এই হাওয়া
           ধরার 
কণ্ঠ বাণীর বরণমালায় সাজায় ঘিরে ঘিরে॥
- 
	 
পাণ্ডুলিপির পাঠ:	পাওয়া যায়নি।
- 
পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান
	- 
	ক. রচনাকাল ও স্থান:  
	১৩২৯ 
	বঙ্গাব্দের ২২ শ্রাবণ [১৮ জুলাই ১৯২২], শান্তিনিকেতনে বর্ষামঙ্গল উৎসব হয়। উক্ত 
	উৎসব উপলক্ষে বর্ষামঙ্গল নামে একটি পুস্তিকা প্রকাশিত হয়েছিল। ওই পুস্তিকায় 
	মুদ্রিত গান ছিল ১৮টি। এর ভিতরে এই গানটি-সহ নতুন গান ছিল 
 ৮টি। 
	এই সময় রবীন্দ্রনাথের
	বয়স ছিল ৬১ বৎসর 
	৩ মাস ।
 [রবীন্দ্রনাথের ৬১ বৎসর বয়সে রচিত গানের তালিকা]
- 
	খ. 
	প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি: 
	- গ্রন্থ: 
	- 
	গীতবিতানের প্রকৃতি
	(উপ-বিভাগ : 
	বর্ষা-৫১) 
পর্যায়ের ৭৬ সংখ্যক গান। 
- 
নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড 
(চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ)। 
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
- 
		
		
		প্রবাহিনী 
	(বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)।
 
			 
		ঋতু-চক্র 
		
			 
		২৩। 
			পৃষ্ঠা: ১৩৯-১৪০। [নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
-  
বর্ষামঙ্গল 
(শ্রাবণ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)।
- 
	স্বরবিতান 
	পঞ্চদশ 
	(১৫, 
নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড)
খণ্ডের (১৩২৯ বঙ্গাব্দ) 
	৪৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ১৪৬-১৪৯।
 
 
- 
	গ. 
	
	সঙ্গীত বিষয়ক 
		তথ্যাবলী: 
	- স্বরলিপিকার: 
দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর।
- সুর ও তাল:  
	
	- 
	
	
	স্বরবিতান 
	পঞ্চদশ 
	(১৫, নবগীতিকা দ্বিতীয় খণ্ড) খণ্ডের 
	(চৈত্র ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) 
	গৃহীত 
মূল স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। 
	 উক্ত 
স্বরলিপিটি ৩।৩ 
মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ। 
	 
- 
	
	রাগ: 
পিলু-খাম্বাজ। তাল: 
দাদরা/ খেমটা [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। 
	সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: 
	৭০]। 
- 
	রাগ: সিন্ধু-খাম্বাজ। 
তাল: দাদরা 
	[রাগরাগিণীর 
				এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১,পৃষ্ঠা: 
	১২২।
 
 
গ্রহস্বর:
মজ্ঞা।
লয়: 
মধ্য।