বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
সবে মিলি গাও রে, মিলি মঙ্গলোচরো
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: পূজা ও প্রার্থনা : ৪৬
সবে মিলি গাও
রে, মিলি মঙ্গলোচরো।
ডাকি লহো হৃদয়ে প্রিয়তমে॥
মঙ্গল গাও আনন্দমনে। মঙ্গল প্রচারো বিশ্বমাঝে॥
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাওয়া যায়নি।
-
পাঠভেদ:
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক.
রচনাকাল ও স্থান: গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
১১ মাঘ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
সপ্তপঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এই গানটিসহ ২৬টি
নতুন গান পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, রবীন্দ্রনাথ এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে
এই গানগুলো রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৫ বৎসর ৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৫ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
-
খ
.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ
-
কাব্যগ্রন্থাবলী[আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রেস, ১৩০৩। ব্রহ্মসঙ্গীত। হেম খেম-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৪৬৩]
[নমুনা]
-
গান (ইন্ডিয়ান
প্রেস। ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬
বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। হেম খেম-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা: ৩৬৮।
[নমুনা]
-
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র। ১৩০০ বঙ্গাব্দ)।
ব্রহ্মসঙ্গীত। হেম খেম-তাল চৌতাল। পৃষ্ঠা:
৩৮০। [নমুনা]
-
গীতবিতান
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা পর্যায়ের ৪৬।
-
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ৪র্থ ভাগ (বৈশাখ ১৩১৫ বঙ্গাব্দ)।
হেমখেম-চৌতাল। কাঙালীচরণ
সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
রবীন্দ্রগ্রন্থাবলী
(হিতবাদী ১৩১১)। ব্রহ্মসঙ্গীত। গান সংখ্যা: ৩৮৭।
হেমখেম-চৌতাল। পৃষ্ঠা: ১০৪৭।
[নমুনা]-
-
স্বরবিতান চতুর্বিংশ
(২৪) খণ্ডের ২৬-সংখ্যক গান, পৃষ্ঠা ৬৫।
-
পত্রিকা:
-
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮০৮ শকাব্দ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ)। গুর্জরী
তোড়ি-চৌতাল । পৃষ্ঠা ২১১। [নমুনা]
-
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১১
মাঘ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
সপ্তপঞ্চাশ
সাংবৎসরিক মাঘোৎসব
উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানের প্রাতঃকালীন অধিবেশনে গানটি প্রথম পরিবেশিত
হয়েছিল।
-
গ.
সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
-
ভাঙা গান:
এটি একটি
ভাঙা গান। মূল গান-
হেমখেম। চৌতাল (ধীরে)
সব মিলি গাও রি,
মিলি মঙ্গলাচরো,
আজ বধাও মোরি
পিয়া ঘরে॥
মঙ্গল গাও, চৌক পূরিও,
মঞ্জিরা বাজাও দোউ ঘরে
- স্বরলিপিকার:
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
- সুর
ও তাল:
-
স্বরবিতান চতুর্বিংশ
খণ্ডে (
বঙ্গাব্দ)
গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে
যথাক্রমে হেমখেম ও
চৌতাল।
- রাগ : হেমখেম। তাল : চৌতাল
।[রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
পৃষ্ঠা: ৮১।
- রাগ:
হেমখেম।
তাল: চৌতাল।
[রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ
রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা:
১৪০।
-
বিষয়াঙ্গ:
ব্রহ্মসঙ্গীত।
- সুরাঙ্গ:
ধ্রুপদাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর:
ধা ।
-
লয়:
মধ্য।