স্বরূপ তাঁর কে জানে, তিনি অনন্ত মঙ্গল-
অযুত জগত মগন সেই মহাসমুদ্রে॥
তিনি নিজ অনুপম মহিমামাঝে নিলীন-
সন্ধান তাঁর কে করে, নিষ্ফল বেদ বেদান্ত।
পরব্রহ্ম, পরিপূর্ণ, অতি মহান-
তিনি আদিকারণ, তিনি বর্ণন-অতীত॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক.
রচনাকাল ও স্থান: গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না।
১১ মাঘ ১২৯৩ বঙ্গাব্দ শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে
সপ্তপঞ্চাশ সাংবৎসরিক মাঘোৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ এই গানটিসহ ২৬টি
নতুন গান পরিবেশিত হয়েছিল। ধারণা করা হয়, রবীন্দ্রনাথ এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে
এই গানগুলো রচনা করেছিলেন। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৫ বৎসর ৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৫ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: পূজা ও প্রার্থনা ৪৭, পৃষ্ঠা: । [নমুনা]
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি ষষ্ঠ ভাগ (জ্যৈষ্ঠ ১৩১৮ বঙ্গাব্দ)। কেদারা-সুরফাঁক্তা। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান সপ্তবিংশ (২৪) (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৪১৫) খণ্ডের ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৬২-৬৩।
পত্রিকা:
সঙ্গীত-প্রকাশিকা (অগ্রহায়ণ ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার: কাঙ্গালীচরণ সেন।
সুর ও তাল:
স্বরবিতান সপ্তবিংশ খণ্ডে (বিশ্বভারতী, বৈশাখ ১৪১৫) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে কেদারা ও সুরফাঁক্তা।
রাগ : কেদারা। তাল: সুরফাঁকতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৩।
রাগ: কেদারা। তাল: সুরফাঁকতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৮৩।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: পা।
লয়: