দেখ্ চেয়ে দেখ্ তোরা জগতের উৎসব।
শোন্ রে অনন্তকাল উঠে জয়-জয় রব॥
জগতের যত কবি গ্রহ তারা শশী রবি
অনন্ত আকাশে ফিরি গান গাহে নব নব।
কী সৌন্দর্য অনুপম না জানি দেখেছে তারা,
না জানি করেছে পান কী মহা অমৃতধারা।
না জানি কাহার কাছে ছুটে তারা চলিয়াছে-
আনন্দে ব্যাকুল যেন হয়েছে নিখিল ভব।
দেখ্ রে আকাশে চেয়ে, কিরণে কিরণময়।
দেখ্ রে জগতে চেয়ে, সৌন্দর্যপ্রবাহ বয়।
আঁখি মোর কার দিকে চেয়ে আছে অনিমিখে-
কী কথা জাগিছে প্রাণে কেমনে প্রকাশি কব ॥
গানের বহি ও বাল্মীকি প্রতিভা (আদি ব্রাহ্মসমাজ প্রতিভা, ১৩০০)
গীতবিতান
অখণ্ড সংস্করণ, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী ১৩৮০)। পূজা ও প্রার্থনা ৮।
রবিচ্ছায়া (সাধারণ ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র, ১২৯২)। ব্রহ্মসঙ্গীত ৪৫। রাগ ভয়রোঁ- তাল একতাল। পৃষ্ঠা: ১৩৬। [নমুনা: ১৩৬]
স্বরবিতান পঞ্চচত্বারিংশ (৪৫) খণ্ডের ২১ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা : ৪৯-৫১
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১২৮৯)। গৌর সারং-একতালা। পৃষ্ঠা: ১৮। [নমুনা]
পরিবেশনা: এই গানটি ১১ই মাঘ ১২৮৯ বঙ্গাব্দ [মঙ্গলবার, ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৩ খ্রিষ্টাব্দ]। তারিখে অনুষ্ঠিত ত্রিপঞ্চাশ (৫৩) মাঘোৎসবের প্রাতঃকালীন অধিবেশনে গীত হয়েছিল।
রাগ: ভৈরব। তাল:
ঝাঁপতাল।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার
চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১০৪]