বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
জাগো হে রুদ্র,
জাগো
পাঠ ও পাঠভেদ:
জাগো হে রুদ্র, জাগো—
সুপ্তিজড়িত তিমিরজাল সহে না, সহে না গো ॥
এসো নিরুদ্ধ দ্বারে, বিমুক্ত করো তারে,
তনুমনপ্রাণ ধনজনমান, হে মহাভিক্ষু, মাগো ॥
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী, ১৩৩৯ বঙ্গাব্দ। ১৩৩৬ বঙ্গাব্দে প্রকাশিত 'তপতী' নাটক থেকে গৃহীত হয়েছিল। পৃষ্ঠা ৭৬৩] [নমুনা]
প্রথম সংস্করণ [বিশ্বভারতী। ভাদ্র ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ। দ্বিতীয় দৃশ্য। বিপাশার গান। পৃষ্ঠা: ৯৩] [নমুনা]
রবীন্দ্ররচনাবলী একবিংশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ১৫১।
স্বরবিতান সপ্তপঞ্চাশত্তম (৫৭, তপতী) খণ্ডের ৪র্থ গান। পৃষ্ঠা ১৪। [নমুনা]
পত্রিকা: নাই।
প্রকাশের
কালানুক্রম: ১৩৩৬
বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসে 'তপতী' নাটকের সাথে
গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
১৩৩৯ বঙ্গাব্দে
প্রকাশিত
গীতবিতান
-এর
তৃতীয় খণ্ড, প্রথম সংস্করণ -এ
তপতী নাটক
থেকে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এরপর ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের
আশ্বিন মাসে প্রকাশিত
গীতবিতান
প্রথম খণ্ড, দ্বিতীয় সংস্করণ -এ গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। এই
সংস্করণে গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল পূজা পর্যায়ের উপ-বিভাগ:
দুঃখ-৪৫
হিসেবে।
১৩৭১ বঙ্গাব্দের আশ্বিন
মাসে প্রকাশিত অখণ্ড
গীতবিতান
-এর
পূজা
পর্যায়ের ২৩৬ সংখ্যক
গান হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। গানটি একইভাবে অখণ্ড গীতাবিতানের তৃতীয় সংস্করণ
প্রকাশিত হয়েছিল পৌষ ১৩৮০ বঙ্গাব্দের পৌষ মাসে।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। [স্বরবিতান সপ্তপঞ্চাশত্তম -এর ৩৫ সংখ্যক পৃষ্ঠায় উল্লিখিত তথ্যানুযায়ী স্বতন্ত্রভাবে তপতী নাটকটি দশটি গানের স্বরলিপি সহ প্রকাশিত হয় চৈত্র ১৩৬৭ সালে। পূর্ববর্তী মুদ্রনগুলোতে কোনো স্বরলিপিকারে নাম উল্লেখ না থাকলেও এই মুদ্রনে স্বরলিপিকার হিসেবে দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নাম উল্লেখ করা হয়।]