বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম:
অমৃতের সাগরে আমি
যাব যাব রে
পাঠ ও পাঠভেদ:
অমৃতের সাগরে
আমি যাব যাব রে,
তৃষ্ণা জ্বলিছে মোর প্রাণে ॥
কোথা পথ বলো হে
বলো, ব্যথার ব্যথী হে
—
কোথা হতে কলধ্বনি আসিছে কানে॥
RBVBMS 478।
[নমুনা]
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুষ্পষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায় নাই। ১৩১৬ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘে অনুষ্ঠিত মাঘোৎসবের কাছাকাছি সময়ে
রবীনদ্রনাথ এই গানটি-সহ মোট ৫টি ব্রহ্মসঙ্গীত রচনা করেছিলেন। এই
গানগুলো মাঘোৎসবে পরিবেশিত হয়নি। এই
সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৪৮ বৎসর ৯ মাস।
[৪৮
বৎসর
অতিক্রান্ত বয়সে রবীন্দ্রসঙ্গীতের তালিকা]
- খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ,
-
দশম খণ্ড
[ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩২৩ বঙ্গাব্দ। ধর্ম্ম সঙ্গীত। পৃষ্ঠা: ৩১৩]
[নমুনা]
-
গান
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[ইন্ডিয়ান
প্রেস
(১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)। কামোদ-ধামার।<
পৃষ্ঠা: ৪১১-৪১২ [নমুনা:
১,
২]
-
গীতবিতান
-
গীতলিপি
দ্বিতীয় ভাগ (৬ আষাঢ়, ১৩১৭ বঙ্গাব্দ, ২০ জুন ১৯১০ খ্রিষ্টাব্দ)। সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
-
ধর্ম্মসঙ্গীত
[ইন্ডিয়ান প্রেস্ লিমিটেড, ১৩২১ বঙ্গাব্দ। গান। পৃষ্ঠা: ১৯৬।
[নমুনা]
-
স্বরবিতান
ষট্ত্রিংশ
(৩৬) খণ্ডের (ফাল্গুন ১৪১৩) দ্বিতীয় গান। পৃষ্ঠা: ৮-৯।
[নমুনা]
-
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
ভাঙা গান:
এটি একটি ভাঙা গান।
মূল গানটি রঙ্গরস-এর রচনা।
কামোদ। ধামার (মধ্যগতি)
মৈঁ
তো জাঁউ সখিরি পনিয়া ভরণকো
কৃষ্ণ
করত বর
জোরি॥
অচানক
পকড়ে লই গাগর হমারী
বিনতী
ন শুনত মাহি দে গারী॥
[সূত্র: 'রবীন্দ্রসঙ্গীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা'
তৃতীয় খণ্ড। প্রফুল্লকুমার দাস। সুরঙ্গমা। ২৬ বৈশাখ ১৩৬৭। পৃষ্ঠা: ৪২]
-
স্বরলিপিকার:
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ-কামোদ। তাল-ধামার। [
স্বরবিতান
ষট্ত্রিংশ (৩৬) খণ্ডের (ফাল্গুন ১৪১৩)]
[নমুনা]
-
রাগ:
কামোদ। তাল: ধামার।
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর
২০০৩। পৃষ্ঠা: ২৩]
-
রাগ: কামোদ। তাল:
ধামার। [রাগরাগিণীর এলাকায়
রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি,
জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৪৭।]
-
বিষয়াঙ্গ: ব্রহ্মসঙ্গীত।
-
সুরাঙ্গ: ধ্রুপদাঙ্গ।
-
গ্রহস্বর: রা।
-
লয়: ঈষৎ
দ্রুত।