বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
জরজর প্রাণে, নাথ,
বরিষন করো তব প্রেমসুধা
পাঠ ও পাঠভেদ:
জরজর প্রাণে, নাথ, বরিষন করো তব প্রেমসুধা—
নিবারো এ হৃদয়দহন ॥
করো হে মোচন করো সব পাপমোহ,
দূর করো বিষয়বাসনা
॥
মূল গান : সিন্ধুড়া। ত্রিতাল
অব তরি বাঁকি বাঁকি
মন মন বশ কর লিন্যো
প্যারী প্যারী বতিয়াঁ করবে ॥
সনন্দ কহত মাত পিয়া নাহি মানে
ভার গয়ো যাদু সা করভে।
ইন্দিরাদেবী সংগৃহীত
রবীন্দ্রসঙ্গীত-গবেষণা-গ্রন্থমালা ৩য় খণ্ড। প্রফুল্লকুমার দাস। পৃষ্ঠা ৭৩।
তথ্যানুসন্ধান
ক.
রচনাকাল ও স্থান: ১২৯৪ বঙ্গাব্দের ১১ই মাঘ
[২৪ জানুয়ারি ১৮৮৮ খ্রিষ্টাব্দ]
আদি ব্রাহ্মসমাজের
অষ্টপঞ্চাশতৎ সাম্বৎসরিক মাঘোৎসব
উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছিল। উক্ত
উৎসব উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ মোট ১৭টি গান রচনা
করেছিলেন।
এর ভিতরে এই গানটি ছিল
সান্ধ্যকালীন অধিবেশনের ৯টি গানের ষষ্ঠ গান।
এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ২৬ বৎসর ৮-৯ মাস।
[রবীন্দ্রনাথের
২৬ বৎসর অতিক্রান্ত বয়সে রচিত গানের তালিকা]
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গান (১৯০৯ খ্রীষ্টাব্দ, ১৩১৬ বঙ্গাব্দ)।
গীতবিতানের পূজা (উপ-বিভাগ : বিবিধ-১৩৭) পর্যায়ের ৫১৩ সংখ্যক গান ।
ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি দ্বিতীয় ভাগ (১১ মাঘ ১৩১২ বঙ্গাব্দ)।সিন্ধুড়া-কাওয়ালি। কাঙ্গালীচরণ সেন-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
স্বরবিতান দ্বাবিংশ (২২) খণ্ডের ১০ম গান। পৃষ্ঠা ৩০।
পত্রিকা:
তত্ত্ববোধিনী (ফাল্গুন ১৮০৯ শকাব্দ ১২৯৪ বঙ্গাব্দ)। সিন্ধুড়া-কাওয়ালি। পৃষ্ঠা ২০৭।
পরিবেশনা:
১১ মাঘ ১২৯৪ বঙ্গাব্দ
শনিবার ২৩ জানুয়ারি ১৮৮৬ তারিখে অষ্টপঞ্চাশৎ সাংবৎসরিক
ব্রাহ্মসমাজ উপলক্ষে আয়োজিত
অনুষ্ঠানের সায়ংকালীন অধিবেশনে গানট প্রথম
পরিবেশিত হয়েছিল ।
রাগ-সিন্ধুড়া। তাল-ত্রিতাল। স্বরবিতান-২২।
রাগ-সিন্ধুড়া। তাল-কাওয়ালি। ব্রহ্মসঙ্গীত স্বরলিপি-২। বর্তমানে কাওয়ালি তালে এটি প্রচলিত নয়।
গ্রহস্বর-মা। লয়-মধ্য।
ব্রহ্মসঙ্গীত। খেয়ালাঙ্গ।