বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা :
শিরোনাম:
পান্থ তুমি,
পান্থজনের সখা হে,
পাঠ ও পাঠভেদ:
পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে,
পথে চলাই সেই তো তোমায় পাওয়া।
যাত্রাপথের আনন্দগান যে গাহে
তারি কণ্ঠে তোমারি গান গাওয়া ॥
চায় না সে জন পিছন-পানে ফিরে,
বায় না তরী কেবল তীরে তীরে,
তুফান তারে ডাকে অকূল নীরে
যার পরানে লাগল তোমার হাওয়া ॥
পান্থ তুমি, পান্থজনের সখা হে,
পথিকচিত্তে তোমার তরী বাওয়া।
দুয়ার খুলে সমুখ-পানে যে চাহে
তার চাওয়া যে তোমার পানে চাওয়া।
বিপদ বাধা কিছুই ডরে না সে,
রয় না পড়ে কোনো লাভের আশে,
যাবার লাগি মন তারি উদাসে-
যাওয়া সে যে তোমার পানে ধাওয়া ॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ: RBVBMS 131পাণ্ডুলিপিতে লিখিত আদি পাঠের সাথে গীতবিতানের পাঠের পার্থক্য রয়েছে।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
গীতবিতানের পূজা (উপ-বিভাগ : পথ-৬) পর্যায়ের ৫৬৪ সংখ্যক গান।
গীতলেখা ২য় ভাগ ()। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
গীতালি (১৩২১ বঙ্গাব্দ)। ৯৫ সংখ্যক গান।
রবীন্দ্ররচনাবলী একাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা ২৮৩।
সঞ্চয়িতা [বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩৮, গীতালি, শিরোনাম: পথের গান। পৃষ্ঠা: ৪৯০-৪৯১] [নমুনা: প্রথমাংশ, দ্বিতীয়াংশ]
স্বরবিতান ত্রয়চত্বারিংশ (৪৩) খণ্ডের ১৭ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৫০-৫৩।
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর। স্বরলিপিটি গীতলেখা ২য় ভাগ থেকে স্বরবিতান-৪৩’এ গৃহীত
হয়েছে ।
সুর ও তাল: স্বরবিতান-৪৩’তে গৃহীত গানটি স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই।
উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা’ তালে নিবদ্ধ
রাগ: ছায়ানট। তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৪]
রাগ: ছায়ানট, কেদারা। তাল: সুরফাঁকতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ১১১ ]
গ্রহস্বর-ধা।
লয়-দ্রুত।