বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
গান সংখ্যা:
শিরোনাম:
চলি গো,
চলি গো, যাই গো চলে।
পাঠ ও পাঠভেদ:
চলি গো, চলি গো, যাই গো চলে।
পথের প্রদীপ জ্বলে গো গগনতলে॥
বাজিয়ে চলি পথের বাঁশি, ছড়িয়ে চলি চলার হাসি,
রঙিন বসন উড়িয়ে চলি জলে স্থলে॥
পথিক ভুবন ভালোবাসে পথিকজনে রে।
এমন সুরে তাই সে ডাকে ক্ষণে ক্ষণে রে।
চলার পথের আগে আগে ঋতুর ঋতুর সোহাগ জাগে,
চরণঘায়ে মরণ মরে পলে পলে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: RBVBMS 131 [নমুনা]
পাঠভেদ:
চলার পথে আগে আগে: স্বরবিতান ৭ (শ্রাবণ ১৩৫৫)
চলার পথের আগে আগে: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮)
ঋতু-উৎসব [বিশ্বভারতী। ১৩৩৩ বঙ্গাব্দ। ফাল্গুনী। দ্বিতীয় দৃশ্য। কোটালের গান। পৃষ্ঠা ১৮২-১৮৩][নমুনা প্রথমাংশ শেষাংশ]
গীতবিতানের পূজা (উপবিভাগ : পথ-১৯) পর্যায়ের ৫৭৬ সংখ্যক গান।
প্রথম সংস্করণের [ইন্ডিয়ান প্রেস, ১৩২২ বঙ্গাব্দ (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)।
রবীন্দ্ররচনাবলী দ্বাদশ খণ্ড (বিশ্বভারতী)। পৃষ্ঠা: ১১৭-১৮।
স্বরবিতান সপ্তম (৭, ফাল্গুনী) খণ্ডের (কার্তিক ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ১৩ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা: ৩৮-৪০।
পত্রিকা:
স্বরবিতান সপ্তম (৭, ফাল্গুনী) খণ্ডের (কার্তিক ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিতে ছন্দোবিভাজন দেখানো হয়েছে, ৪।৪ মাত্রা ছন্দে 'কাহারবা' তালে নিবদ্ধ।
অঙ্গ: বাউল। তাল: কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।] পৃষ্ঠা: ৫০।
গ্রহস্বর-না।