বিষয়:
নজরুল
সঙ্গীত।
গান সংখ্যা : ৩.
শিরোনাম:
নতুন পাতার নূপুর বাজে দখিনা বায়ে
পাঠ ও পাঠভেদ:
৩
তাল: দাদরা
নতুন পাতার নূপুর বাজে দখিনা বায়ে
কে এলে গো, কে এলে গো চপল পায়ে॥
ছায়া-ঢাকা আমের ডালে চপল আঁখি
উঠ্ল ডাকি' বনের পাখি ─ উঠ্ল ডাকি'।
নতুন চাঁদের জোছনা মাখি সোনাল শাখায় দোল দুলায়ে
কে এলে গো, কে এলে গো চপল পায়ে॥
সুনীল তোমার ডাগর চোখের দৃষ্টি পিয়ে
সাগর দোলে, আকাশ ওঠে ঝিল্মিলিয়ে।
পিয়াল বনে উঠল বাজি তোমার বেণু
ছড়ায় পথে কৃষ্ণচূড়া পরাগ-রেণু।
ময়ূর-পাখা বুলিয়ে চোখে কে দিলে গো ঘুম ভাঙায়ে।
কে এলে গো চপল পায়ে॥
শুকনো
পাতার
নূপুর বাজে দখিনা বায়ে [নজরুল-রচনাবলী,
ষষ্ঠ খণ্ড, (বাংলা একাডেমী। ২৭ আগষ্ট, ২০০৭)]
নতুন পাতার নূপুর বাজে দখিনা বায়ে [নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি,
প্রথম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট।
নভেম্বর ১৯৯৫)]
সোনার
শাখায় দোল দুলায় [নজরুল-রচনাবলী, ষষ্ঠ খণ্ড,
(বাংলা একাডেমী। ২৭ আগষ্ট, ২০০৭)]
সোনাল শাখায় দোল দুলায়ে
[নজরুল-সঙ্গীত
স্বরলিপি,
প্রথম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট।
নভেম্বর, ১৯৯৫)]
কে গো
দিল ঘুম ভাঙায়ে । [নজরুল-রচনাবলী, ষষ্ঠ
খণ্ড, (বাংলা একাডেমী। ২৭আগষ্ট, ২০০৭)]
কে দিলে গো ঘুম ভাঙায়ে । [নজরুল-সঙ্গীত
স্বরলিপি,
প্রথম খণ্ড, (নজরুল ইন্সটিটিউট।
নভেম্বর ১৯৯৫)]
ভাবসন্ধান:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান:
গানটির
রচনাকাল সম্পর্কে জানা যায় না।
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের
জানুয়ারি
মাসে
সেনোলা.
রেকর্ড
কোম্পানি গানটি প্রথম রেকর্ড করে।
সেই অনুযায়ী, ধারণা করা যায় যে, গানটি নজরুল ইসলামের ৪২ বৎসর বয়সে রচিত হয়েছিল।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
রাগ: রাগের উল্লেখ নেই।
তাল: দাদ্রা।
পর্যায়: নৃত্য-সম্বলিত গান। প্রকৃতি (বসন্ত)।
সুরাঙ্গ: স্বকীয়