বীণা
বানান বিশ্লেষণ: ব্+ঈ+ণ্+আ
শব্দ-উৎস:
সংস্কৃত
वीणा
বীণা>বাংলা
বীণা।
উচ্চারণ:
bi.na
[বি.না]
রূপতাত্ত্বিক
বিশ্লেষণ: √বী
(ব্যাপ্তি) +ন
(নক্),
কর্তৃবাচ্য+
আ (টাপ্), নিপাতিত।
পদ :
বিশেষ্য
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {|
শুষির
বাদ্যযন্ত্র
|
বাদ্যযন্ত্র
|
যন্ত্র
|
ডিভাইস
|
যন্ত্রকরণতা
|
মানবসৃষ্টি |
সমগ্র |
দৈহিক লক্ষ্যবস্তু
|
দৈহিক সত্তা
|
সত্তা
|}
অর্থ:
ভারতীয় ততযন্ত্র বিশেষ।
ইংরেজি:
vina
প্রাচীন ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে ব্যবহৃত তারের সকল যন্ত্রই সাধারণ ভাবে বীণা নামে অভিহিত হয়েছে। সটান তারে আঘাত করলে যে টঙ্কার তৈরি হয়, তা থেকে প্রথম তৈরি হয়েছিল একতন্ত্রী বীণা। সম্ভবত একালের একতার সেই বীণারই একটি রূপ। কালক্রমে তারের সংখ্যা এবং কাঠামোগত পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে নানাধরনের বীণার উদ্ভব ঘটে। বৃহদারণ্যক উপনিষদে দুন্দুভি, শঙ্খ ও বীণার নাম পাওয়া যায়। বিভিন্ন পৌরাণিক গ্রন্থে নানা ধরনের বীণার নাম পাওয়া যায়। একালে তার সবগুলোর নমুনা পাওয়া যায় না। বর্তমান আধুনিক যুগে কিছু তারের যন্ত্রকে সংস্কার করে নতুন যন্ত্র তৈরি করা হয়েছে। সেগুলোর উদ্ভাবক বীণার প্রকরণ হিসেবে উপস্থাপন করেছেন। নিচে সব মিলিয়ে যে সকল বীণার নাম পাওয়া যায়, তার তালিকা দেওয়া হলো।
সূত্র :