নাগ্নজিতী
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা { পৌরাণিক সত্তা | কাল্পনিকসত্তা | কল্পনা | সৃজনশীলতা | দক্ষতা | জ্ঞান | মনস্তাত্ত্বিক বিষয় | বিমূর্তন | বিমূর্ত-সত্ত | সত্তা |}

শ্রীকৃষ্ণের স্ত্রী। হিন্দু পৌরাণিক কাহিনি মতে ইনি কোশল দেশের রাজা নগ্নজিতের কন্যা ছিলেন এঁর প্রকৃত নাম ছিল সত্যা কিন্তু পিতার নামানুসারে ইনি নাগ্নজিতী নামে পরিচিতি লাভ করেন নগ্নজিতের সাতটি বিশালাকারের ষাঁড় ছিল ইনি প্রতিজ্ঞা করেছিলেন যে ব্যক্তি এই সাতটি ষাঁড়কে হত্যা করতে পারবে তাঁর হাতে নাগ্নজিতীকে সমর্পণ করবেন কৃষ্ণ এই সাতটি ষাঁড়কে হত্যা করতে সক্ষম হলে নগ্নজিৎ কন্যাকে কৃষ্ণের হাতে সমর্পণ করেন
                      দেখুন :
কৃষ্ণ, নগ্নজিৎ,

উল্লেখ্য, প্রকৃতি দেবীকে অগ্নির স্ত্রী ও তার দাহিকা শক্তি হওয়ার জন্য দেবতারা পূজা করলে- দেবী সে অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করে স্বাহারূপে বিষ্ণুর শরণাপন্ন হন বিষ্ণু স্বাহাকে বলেন যে, দ্বাপর যুগে বিষ্ণু অবতার হিসাবে জন্ম গ্রহণ করবেন এবং স্বাহা রাজকন্যারূপে অন্যত্র জন্মাবেন সে সময় বিষ্ণু স্বাহাকে স্ত্রীরূপে গ্রহণ করবেন এরপর স্বাহা অগ্নির দাহিকা শক্তি ও স্ত্রী হতে রাজী হন উল্লেখ্য কৃষ্ণ ছিলেন বিষ্ণুর অবতার এবং স্বাহা রাজা নগ্নজিতের ঘরে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন