এ্যাবালোন
স্প্যানিশ
Abulón>ইংরেজি
Abalone>বাংলা
এ্যাবালোন।
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {|
উদরপদী |
মোলাস্কা
|
অমেরুদণ্ডী প্রাণী
|
প্রাণী
|
জীবসত্তা |
জীবন্তবস্তু |
দৈহিক-লক্ষ্যবস্তু
|
দৈহিক
সত্তা
|
সত্তা
|}
রাজ্য (Kingdom)
: Animalia পর্ব (Phylum): Mollusca শ্রেণী (Class): Gastropoda উপশ্রেণী (Subclass): Orthogastropoda বর্গ (Order): Archeogastropoda অধিগোত্র (Superfamily): Haliotoidea গোত্র (Family:): Haliotidae Rafinesque, 1815 গণ (Genus): Haliotis Linnaeus, 1758 |
Haliotidae
গণের বিবিধ বৃহৎ ভক্ষণযোগ্য সামুদ্রিক উদরপদী ঝিনুকের যে কোনটি; এদের
মুক্তাসদৃশ কারুকার্যময় কর্ণাকৃতির খোলস থাকে।
সাধারণ
বিচারে এদেরকে ঝিনুক
জাতীয় প্রাণী বলা হয়। এটি
মোলাস্কা পর্বের অন্তর্গত
Haliotis
গণের
গোত্রের প্রাণী। বর্তমানে এর
প্রায় ৭০টি প্রজাতি পাওয়া যায়। এর প্রচলিত নাম হলো–
সাগর কর্ণ বা
sea ears।
এরা উলম্ব বরাবার
চ্যাপ্টা এবং আনুভূমিক নির্দেশে ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে।
প্রজাতি ভেদে এদের
দৈর্ঘৈর হেরফের
লক্ষ্য করা যায়। তবে
এরা দৈর্ঘ্যে
সর্বোচ্চ ১ ফুট পরিমিত হয়ে থাকে। এরা শরীরের একাধিক ছোট ছিদ্র পথে পানি
গ্রহণ-বর্জন করে শ্বাস-প্রশ্বাসের কাজ চালায়। সমুদ্রের তলে ছোট ছোট গর্তে বাস
করে থাকে। পশ্চিম
আটলান্টিক মহাসাগর
ছাড়া এদের অধিকাংশ প্রজাতি বাস করে সমুদ্রের উষ্ণ-জলবিশিষ্ট
পার্বত্য বেলাভূমিতে। এরা সারাদিন ঘুমিয়ে রাত্রে সক্রিয় হয়ে উঠে। এদের প্রধান
খাবার সামুদ্রিক শেওলা। এরা বংশ বিস্তারের জন্য ডিম পাড়ে এবং তা লার্ভা
আকারে
সমুদ্রের পানিতে ভাসতে থাকে। প্রায় দুইদিন পর
এই ডিম থেকে পোনা জন্ম
নেয় এবং এগুলি
সমুদ্রতলে নেমে
যায় এবং
সমুদ্রতলেই ধীরে ধীরে
বড় হয়ে উঠে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় এই শামুক খাদ্য হিসাবে বেশ জনপ্রিয়।
নিউজিল্যান্ডে Paua
নামক এ্যাবলোনের খোলস অলঙ্কারের জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
নিচে
কিছু উল্লেখযোগ্য
এ্যাবলোনের সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হলো।
|