এরিস
বানান বিশ্লেষণ :
এ+র্+ই+স্+অ।
উচ্চারণ:
e.ris
(এ.রিস্)
ঊর্ধ্বক্রমবাচকতা {
| দূর গ্রহ |
প্রধান গ্রহ
|
মহাকাশীয় বস্তু
|
প্রাকৃতিক লক্ষ্যবস্তু
|
সমগ্র |
দৈহিক লক্ষ্যবস্তু
|
দৈহিক
সত্তা
|
সত্তা
|}
ইংরেজি:
Eris।
সৌরজগৎ
–এর একটি গ্রহ।
জ্যোতির্বিজ্ঞানের প্রদেয় নাম 2003
UB313।
এই গ্রহটিকে ২০০৩ সালে প্রথম শনাক্ত করা হয়েছিল দূরবর্তী মহাকাশীয় বস্তু হিসাবে।
২০০৫
সালের
৫ জানুয়ারিতে
যুক্তরাষ্ট্রের তিনজন জ্যোতির্বিজ্ঞানী মাইকেল ব্রাউন (Mike
Brown),
চাঁদ ট্রুজ্বিলো (Chad Trujillo)
এবং ডেভিড রাবিনোভিচ (David Rabinowitz)
এই বস্তুকে সৌরজগতের গ্রহ দশমগ্রহ হিসাবে দাবী করেছেন।
বিবিসিকে দেয়া এক
সাক্ষাত্কারে মাইকেল ব্রাউন জানান যে- পালোমার মানমন্দিরের টেলিস্কোপের মাধ্যমে
সংগৃহীত কিছু পুরনো তথ্য বিশ্লেষণ করার সময় এ ‘বছরের
জানুয়ারী মাসের ৮ তারিখে তারা আশ্চর্য্যজনক একটি জিনিস আবিষ্কার করেন।'
মূলত এই তথ্যগুলো তৈরি
করা হয়েছিল ২০০৩
সালের অক্টোবর ২১-এ গৃহীত কিছু ছবির
উপর
ভিত্তি করে। ২০০৫
সালের ২৯ জুলাই তারিখে এই আবিষ্কারের কথা ঘোষণা দেওয়া হয়।
এই গ্রহটির কক্ষপথ প্লুট-গ্রহের বাইরে।
এর কক্ষপথ উপবৃত্তাকার।
সূর্য থেকে এর গড়
দূরত্ব প্রায় ১০,০০০,০০০,০০০
মাইল। এর ভর
1.67±0.02) × 1022 kg[9]।
এর একটি উপগ্রহ আছে। এর নাম-ডিসনোমিয়া (Dysnomia)।
এই গ্রহ সম্পর্কে ২০১৪ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত বিস্তারিত কিছু জানা যায় নি। অনুমান করে
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সম্ভবত এটি প্লুটোর চেয়ে দশগুণ বড় এবং কক্ষপথের বিচারে
সূত্র:
http://science.nasa.gov/science-news/science-at-nasa/2005/29jul_planetx/