ঝুলন
জগৎঘটকের রচিত একটি গীতি-আলেখ্য।

এই গীতি-আলেখ্যটি কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে ১৯৩৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ আগষ্ট (মঙ্গলবার, ১২ ভাদ্র ১৩৪৬), সন্ধ্যা ৭টা থেকে ৭.৫৯টা পর্যন্ত প্রচারিত হয়েছিল। 

বেতার জগৎ-এর ১০ম বর্ষ ১৬শ সংখ্যার [পৃষ্ঠা: ৬৩৭] অনুষ্ঠান পত্রে এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারের যে বিবরণ পাওয়া যায়ম তা হলো-

সম্প্রচার কেন্দ্র: কলকাতা বেতার কেন্দ্র
সময় ও তারিখ: মঙ্গলবার, ২৯ আগষ্ট ১৯৩৯, ১২ ভাদ্র ১৩৪৬। সান্ধ্য অনুষ্ঠান ৭.০০-৭.৫৯ মিনিট।
অনুষ্ঠানের নাম: ঝুলন গীতিচিত্র
রচনা: জগৎ ঘটক
পরিচালনা: সুরেন্দ্রনাথ সেন ও মনোরঞ্জন সেন
সুর সংযোজনা: নিতাই ঘটক ও কালিদাস গঙ্গোপাধ্যায়
সঙ্গীতানুষঙ্গ: সশীল সরকার, কমল বসু, সন্তোষ চন্দ, পঞ্চানন ভট্টাচার্য, রঞ্জিত গুহঠাকুরতা প্রভৃতি।
ভূমিকায়: মায়াদেবী, রেবা সোম, কল্পনা হাজরা, গীতা মিত্র, ইলা ঘোষ, মলিনা বসু, বেলা মুখোপাধ্যায়, রত্নমালা সেন, চামেলী দাশগুপ্ত, সন্ধ্যা সেন, উমা অধিকারী

সূত্র:

বেতার জগৎ: ১০ম বর্ষ ১৬শ সংখ্যার [পৃষ্ঠা: ৬৩৭]
The Indian Listener. Vol. IV No 16 Page 1183

এই পত্রিকা দুটিতে প্রকাশিত অনুষ্ঠানসূচীতে গানগুলোর রচয়িতার নাম হিসেবে নজরুল ইসলামের নাম নেই। আসাদুল হক তাঁর 'নজরুল যখন বেতারে' গ্রন্থে [পৃষ্ঠা ১৬৯]  ঝুলনের গানগুলোকে নজরুলের রচিত বলে উল্লেখ করেছেন। তবে এই গ্রন্থে কোনো গানের নাম উল্লেখ করেন নি।

 বিভিন্ন সূত্র থেকে মোট ৬টি গান এই গীতি-চিত্রে ব্যবহার করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। গানগুলো হলো-

১.গগনে কৃষ্ণ মেঘ দোলে [তথ্য]

১. সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা [শ্রাবণ ১৩৪৭ (জুলাই-আগষ্ট ১৯৪০)]। ঝুলনিয়া। কথা: কাজী নজরুল ইসলাম। পৃষ্ঠা: ১৫১-১৫৪।
২. নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। জুন ২০১৮।  পৃষ্ঠা ২৩৩।

২. ঝুলনের এই মধু লগনে [তথ্য]

নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। জুন ২০১৮।  পৃষ্ঠা ১৪১।

৩. দোলে বন-তমালের ঝুলনাতে [তথ্য]

নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। জুন ২০১৮।  পৃষ্ঠা ৩৮৮।

৪. বাদলা রাতে চাঁদ উঠেছে [তথ্য]

নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। জুন ২০১৮।  পৃষ্ঠা ৫২২।

৫. মন বনভবনে ঝুলন দোলনা [তথ্য]

নজরুল সঙ্গীত নির্দেশিকা। ব্রহ্মমোহন ঠাকুর। কবি নজরুল ইনস্টিটিউট। জুন ২০১৮।  পৃষ্ঠা ৫৭৭।