অভিমানিনী
নজরুল
ইসলামের সৃষ্ট একটি গীতিচিত্র (গীতি-আলেখ্য)।
পালাকীর্তনের 'মান' পর্ব অবলম্বনে, নজরুল
ইসলামের রচিত গীতচিত্র
অভিমানিনী
(গীতিচিত্র), কলকাতা বেতার থেকে প্রচারিত হয়েছিল।
বেতার জগৎ ও
The Indian-listener
পত্রিকার সূত্রে যে তথ্য পাওয়া যায়, তা হলো-
বেতার: কলকাতা ক। তৃতীয় অধিবেশন।
তারিখ ও সময় :
৯ নভেম্বর ১৯৪০ (শনিবার ২৩ কার্তিক, ১৩৪৭)।
সান্ধ্য অনুষ্ঠান। রাত ৮.০০-৮.৩৯টা
রচনা ও সংগঠনা:
কাজী নজরুল ইসলাম
সহযোগী সঙ্গীত: যন্ত্রীসংঘ
বর্ণনা:
অনিল দাস
শিল্পী: চিত্তরঞ্জন রায়, শৈলদেবী এবং ইলা ঘোষ
সূত্র:
বেতার জগৎ। ১১শ বর্ষ, ২১ সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ১১৬২
The
Indian-listener 1940, Vol V, No 21. page 1665]
এই অনুষ্ঠানে পরিবেশিত হয়েছিল- ৫টি গান। গানগুলো হলো-
- কেন মরিতে আসিলাম যমুনায়
[তথ্য]
- গভীর ঘুমঘোরে স্বপনে [তথ্য]
- দুর্জয় অভিমান ত্যজ ত্যজ রাধে [তথ্য]
- শ্যাম মুখ আর না হেরব সজনী [তথ্য]
-
হাসিয়া মরি রাই কৃষ্ণ শ্যাম নাই [তথ্য]
পুনঃপ্রচার
১৯৪১ খ্রিষ্টাব্দের ২৮ জুন (শনিবার ১৪ আষাঢ়। ১৩৪৮),
কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে এই গীতি-আলেখ্যটি পুনঃপ্রচার হয়েছিল। বেতার জগৎ-এর ১২শ বর্ষ, ১২ সংখ্যায়
[পৃষ্ঠা: ১১৬২] 'আমাদের কথা' বিভাগে, 'অভিমানিনী' প্রসঙ্গে লেখা হয়েছিল-
"অভিমানিনী"
বৃন্দাবনে রাধাকৃষ্ণের অমর প্রেম পরিণতি লাভ করেছিল মান ও বিরহের ভিতর দিয়ে।
বৃন্দাবন-লীলার এই মান-পর্যায়টিকে "অভিমানিনী" নামে কথায় সুরে নূতন ছাঁদে
রূপায়িত করেছেন কবি নজরুল ইস্লাম। এই "অভিমানিনীর" অধিবেশন হবে ২৮শে জুন
শনিবার রাত্রি আটটায়। কয়েকজন সুকন্ঠ সঙ্গীতশিল্পী এই অনুষ্ঠানটিতে প্রাণ সঞ্চার
করবেন। যন্ত্রসঙ্গীতের ভার নিয়েছেন যন্ত্রীসঙ্ঘ।
এই পত্রিকার অনুষ্ঠানসূচী [পৃষ্ঠা ৭১৪] থেকে এই অনুষ্ঠান
সম্পরেক যা জানা যায়, তা হলো-
সম্প্রচার কেন্দ্র: কলকাতা কেন্দ্র
তারিখ ও সময়: শনিবার, ২৮ জুন ১৯৪১। ১৩ আষাঢ় ১৩৪৮। তৃতীয় অধিবেশন। রাত
৮.০০-৮.৩৯ মিনিট
অনুষ্ঠানের নাম: অভিমানিনী [পালা কীর্তনের 'মান' এর গীতি-চিত্র]
রচনা ও সংগঠনা: কাজী নজরুল ইসলাম
সঙ্গীতানুষঙ্গ: যন্ত্রীসঙ্ঘ
বর্ণনা: অনিল দাস
রূপদান: শৈলদেবী, ইলা ঘোষ ও চিত্রঞ্জন
সূত্র:
বেতার জগৎ। ১২শ বর্ষ, ১২ সংখ্যা। পৃষ্ঠা: ৭১৪