বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: রাত্রি-শেষের যাত্রী আমি যাই চ’লে
রাত্রি-শেষের যাত্রী আমি যাই চ’লে যাই একা।
শুকতারাতে রইল আমার চোখের জলের লেখা॥
ফোটার আগে ঝরে যে ফুল
সঙ্গী আমার সেই সে-মুকুল,
ছায়াপথে জাগে আমার বিদায় পথ-রেখা॥
অনেক ছিল আশা আমার অনেক ছিল সাধ,
ব্যর্থ হ’ল না পেয়ে কা’র আঁখির পরসাদ।
দীপ নেভানো শূন্য ঘরে
এসো না আর খুঁজতে মোরে,
তারার দেশে চন্দ্রলোকে হবে আবার দেখা॥
-
রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে
সুনির্দিষ্টভাবে কিছু জানা যায় না। ১৯৩৩ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর (অগ্রহায়ণ-পৌষ
১৩৪০) মাসে, এইচএমভি এই গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশ করেছিল এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি। এই
সময় নজরুলের বয়স
ছিল
৩৪ বৎসর ৬ মাস।
- গ্রন্থ:
-
গানের মালা
- প্রথম সংস্করণ আশ্বিন ১৩৪১ বঙ্গাব্দ (সেপ্টেম্বর-অক্টোবর ১৯৩৪ খ্রিষ্টাব্দ)।
৬৫। মালকৌশ মিশ্র-দাদরা।
- নজরুল রচনাবলী। জন্মশতবর্ষ সংকলন ষষ্ঠ খণ্ড। বাংলা একাডেমী, ঢাকা। জ্যৈষ্ঠ ১৪১৯, জুন ২০১২। গানের মালা। ৬৫।
মালকৌশ মিশ্র-দাদরা।
পৃষ্ঠা ২৩১।]
- পত্রিকা:
- ছায়াবীথি [জ্যৈষ্ঠ ১৩৪১ (জুন-জুলাই ১৯৩৪)]
- সঙ্গীত বিজ্ঞান প্রবেশিকা [আষাঢ় ১৩৪২ (জুন-জুলাই ১৯৩৫)]
-
রেকর্ড:
এইচএমভি
[ডিসেম্বর ১৯৩৩ (অগ্রহায়ণ-পৌষ ১৩৪০)]। এফটি ৭১৭৬। শিল্পী: কুমারী
মীরা দেবী।
এর জুড়ি গান: আজি কুসুম দীপালি জ্বলিছে
[তথ্য]
সুরকার:
ধীরেন্দ্রনাথ দাস।
স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
পর্যায়:
- বিষয়াঙ্গ: ভক্তি (হিন্দুধর্ম, শাক্ত)
- সুরাঙ্গ: ভজন
- রাগ:
মালকোষ
মিশ্র
- তাল:
- গ্রহস্বর:
- সা [রশিদুন্ নবী-কৃত
স্বরলিপি]
- রগা [প্রমথনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়]
- র্সা [নীলিমা দাস।]