বিষয়:
নজরুল সঙ্গীত
শিরোনাম:
ভাঙা মন (আর) জোড়া নাহি যায়
রাগ: সিন্ধু-ভৈরবী,
তাল: আদ্ধা
ভাঙা মন (আর) জোড়া নাহি যায়
ওগো ঝরা ফুল আর ফেরে না শাখায়॥
শীতের হাওয়ায় তুষার হয়ে
গলি’ খরতাপে বারি যায় ব’য়ে,
গলে না ক’ আর হৃদয়-তুষার এ উষ্ণ ছোঁওয়ায়॥
গাঁথি’ ফুলমালা নাহি দিয়া গলে
শুকালে নিঠুর তব মুঠি-তলে,
হাসিব না সে ফুল শত আঁখি-জলে আর সে শোভায়।
স্রোতের সলিলে
যে বাঁধ বাঁধিলে
ভাঙিয়া সে বাঁধ তোমারে ভাসায়॥
-
রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু
জানা যায় না। ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দের জুন
(আষাঢ় ১৩৩৬) মাসে কলকাতার মনোমোহন
থিয়েটার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তের রচিত
রক্তকমল
নাটক মঞ্চস্থ হয়। উক্ত নাটকে প্রথম এই গানটি ব্যবহৃত হয়েছিল। ধারণা করা হয়,
এই সময় নজরুলের
বয়স ছিল ৩০ বৎসর ১ মাস।
- নাটক:
রক্তকমল ।
নাট্যকার:
শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত।
মঞ্চ:
মনোমোহন থিয়েটার।
২রা জুন, ১৯২৯ (রবিবার, ১৯ জ্যৈষ্ঠ ১৩৩৬)। চরিত্র: পূরবী। শিল্পী: ইন্দুবালা
- গ্রন্থ:
-
চোখের চাতক ।
- প্রথম সংস্করণ [অগ্রহায়ণ ১৩৩৬ (ডিসেম্বর ১৯২৯) গান
২৩। সিন্ধু-ভৈরবী-পাঞ্জাবি
ঠেকা]
- নজরুল-রচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড [বাংলা একাডেমী, ফাল্গুন ১৪১৩। ফেব্রুয়ারি ২০০৭।
চোখের চাতক। গান ২৩।
সিন্ধু-ভৈরবী-পাঞ্জাবি ঠেকা। পৃষ্ঠা:
২১০]
- রেকর্ড:
এইচএমভি। মার্চ ১৯৩২
(১৭ ফাল্গুন- ১৮ চৈত্র ১৩৩৮)। পি ১১৭৪১। শিল্পী: ইন্দুবালা।
[শ্রবণ নমুনা]
-
স্বরলিপি ও স্বরলিপিকার:
সুধীন দাশ ও ব্রহ্মমোহন ঠাকুর।
[নজরুল-সঙ্গীত স্বরলিপি, একাদশ খণ্ড (নজরুল ইনস্টিটিউট জুন ১৯৯৭)] ২১ সংখ্যক গান
[নমুনা]
- পর্যায়: