বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: রাঙা মাটির পথে লো মাদল বাজে, বাজে বাঁশের বাঁশি
রাঙা মাটির পথে লো মাদল বাজে, বাজে বাঁশের বাঁশি,
বাঁশি বাজে বুকের মাঝে লো, মন লাগে না কাজে লো,
রইতে নারি ঘরে ওলো প্রাণ হলো উদাসী লো॥
মাদলিয়ার তালে তালে অঙ্গ ওঠে দুলে লো,
দোল লাগে শাল পিয়াল বনে, নোটন খোঁপার ফুলে লো,
মহুয়া বনে লুটিয়ে পড়ে মাতাল চাঁদের হাসি লো॥
চোখে ভাল লাগে যাকে, তাকে দেখব পথের বাঁকে,
তার চাঁচর কেশে বেঁধে দেব ঝুমকো জবার ফুল
তার গলার মালার কুসুম কেড়ে করব কানের দুল।
তার নাচের তালের ইশারাতে বলবো ভালবাসি লো॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে কিছু
জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের এপ্রিল (চৈত্র ১৪৩-বৈশাখ ১৩৪৪) মাসে
এইচএমভি
রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স
ছিল ৩৭ বৎসর ১০ মাস।
-
রেকর্ড:
-
এইচএমভি [এপ্রিল ১৯৩৭ (চৈত্র ১৪৩-বৈশাখ ১৩৪৪)]। এন ৯৮৮১। শিল্পী:
মিস প্রমোদা। ঝুমুর । সুর: নজরুল ইসলাম।
এর জুড়ি গান: তেপান্তরের মাঠে বঁধু হে একা বসে থাকি [তথ্য]
- সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- সুরকার: কমল দাশগুপ্ত
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি: নীলিমা দাস।
[নজরুল
সঙ্গীত স্বরলিপি, বত্রিশতম খণ্ড, নজরুল ইন্সটিটিউট, ঢাকা। ফাল্গুন ১৪১৫। ফেব্রুয়ারি
২০০৯] ১৯ সংখ্যক গান। রেকর্ডে মিস প্রমোদা-র গাওয়া গানের সুরানুসারে স্বরলিপি করা হয়েছে।
[নমুনা]
- পর্যায়
- বিষয়াঙ্গ: প্রেম
- সুরাঙ্গ: ঝুমুরাঙ্গ