বিষয়: নজরুল সঙ্গীত।
শিরোনাম: বাঁকা শ্যামল এলো বন-ভবনে
তাল: ফের্তা
বাঁকা শ্যামল এলো বন-ভবনে
তার বাঁশির সুর শুনি পবনে॥
রাঙা সে চরণের নূপুর-রোলে রে
আকুল এ হৃদয় পুলকে দোলে রে
সে নূপুর শুনি’ নাচে ময়ূর কদম তমাল-বনে॥
বুঝি সেই শ্যামের পরশ লাগিল
আমার চরণে তাই নাচন জাগিল
-
ঘিরি শ্যামে দখিন-বামে নেচে বেড়াই আপন মনে॥
এলো মাধবী চাঁদ গগন আঙিনায়
জোয়ার এসেছে তাই হৃদয় যমুনায়
খুলিয়া গলার মালা পরাব শ্যামেরি বরণে॥
- রচনাকাল ও স্থান: গানটির রচনাকাল সম্পর্কে সুনির্দিষ্টভাবে
কিছু জানা যায় না। ১৯৩৭ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৪) মাসে এইচএমভি রেকর্ড কোম্পানি থেকে গানটির
প্রথম রেকর্ড প্রকাশিত হয়েছিল। এই সময় নজরুলের বয়স ছিল ৩৮ বৎসর ১ মাস।
- রেকর্ড:
এইচএমভি [জুলাই ১৯৩৭ (আষাঢ়-শ্রাবণ ১৩৪৪)। এন ৯৯২০। শিল্পী: সীতা
দেবী। সুর: কমল দাশগুপ্ত]
- স্বরলিপিকার ও স্বরলিপি:
আহসান মুর্শেদ।
নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি (ঊনবিংশ খণ্ড)।
১৭ সংখ্যক গান]
[নমুনা]
- সুরকার:
কমল দাশগুপ্ত
- পর্যায়:
-
বিষয়াঙ্গ: ভক্তি [হিন্দুধর্ম, বৈষ্ণব]
- সুরাঙ্গ: স্বকীয়