বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: মধুর মধুর ধ্বনি বাজে
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ: বিচিত্র : ১০
মধুর মধুর ধ্বনি বাজে
হৃদয়কমলবনমাঝে॥
নিভৃতবাসিনী বীণা পাণি অমৃতমুরতিমতী বাণী
হিরণকিরণ ছবিখানি— পরানের কোথা সে বিরাজে॥
মধুঋতু জাগে দিবানিশি পিককুহরিত দিশি দিশি।
মানসমধুপ পদতলে মুরছি পড়িছে পরিমলে।
এসো দেবী, এসো এ আলোকে, একবার তোরে হেরি চোখে—
গোপনে থেকো না মনোলোকে ছায়াময় মায়াময় সাজে॥
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
রবীন্দ্র-পাণ্ডুলিপিতে গানটি পাওয়া যায়।
MS. NO 426 (i)
[নমুনা] ।
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
-
ক.
রচনাকাল ও স্থান:
১৩০২ বঙ্গাব্দের ভাদ্র মাসের শেষ দিকে
রবীন্দ্রনাথ উত্তরবঙ্গ সফর করেন। আশ্বিন মাসের পুরো সময়টুকু তিনি শিলাইদহে
কাটান।
MS.
NO 426 (i) -তে লিখিত
পাণ্ডুলিপিতে গানটির রচনাকাল উল্লেখ আছে-'৬ আশ্বিন। ১৩০২। শিলাইদহ। বোট। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ৫ মাস।
খ.
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:
- সুর ও তাল
- ভূপালি। কাওয়ালি [রবীন্দ্র-পাণ্ডুলিপি
MS.
NO 426 (i)
[নমুনা] ।
রাগ: ইমন।
তাল: কাহারবা।
[রবীন্দ্রসংগীত
: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর, ২০০৬)] । পৃষ্ঠা: ৭১।
রাগ : ইমন, ভূপালী। তাল:
কাহারবা। [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১] পৃষ্ঠা:
১২৪।]