বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: থাকতে আর তো পারলি নে মা
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
থাকতে আর তো পারলি নে মা, পারলি কই।
কোলের সন্তানেরে ছাড়লি কই
॥
দোষী আছি অনেক দোষে, ছিলি বসে ক্ষণিক রোষে-
মুখ তো ফিরালি শেষে।
অভয় চরণ কাড়লি কই॥
- পাণ্ডুলিপির পাঠ:
- পাঠভেদ:
- তথ্যানুসন্ধান:
- ক. রচনাকাল ও স্থান:
- খ. প্রকাশ ও
গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ
-
বিসর্জন
-
প্রথম সংস্করণ
[আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র। ১২৯৭ বঙ্গাব্দ। চতুর্থ অঙ্ক, প্রথম
দৃশ্য। প্রজাগণের গান। ভৈরবী-একতালা। পৃষ্ঠা: ৮১]
[নমুনা]
-
দ্বিতীয় সংস্করণ
[আদি ব্রাহ্মসমাজ যন্ত্র।
১৩০৬ বঙ্গাব্দ। তৃতীয় অঙ্ক, প্রথম দৃশ্য। প্রজাগণের গান।
পৃষ্ঠা: ৬৯]
[
নমুনা]
- রবীন্দ্ররচনাবলী, দ্বিতীয় খণ্ড । বিসর্জন। তৃতীয় অঙ্ক, প্রথম
দৃশ্য। প্রজাগণের গান পৃষ্ঠা: ৩৩৮-৩৩৯।
-
স্বরবিতান অষ্টাবিংশ
(২৮) খণ্ডের (আষাঢ় ১৪১৩ বঙ্গাব্দ) ১২ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৩২-৩৩।
[নমুনা]
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
- স্বরলিপি:
- স্বরলিপিকার:
- রাগ ও তাল:
- রাগ: ভৈরবী। তাল: দাদরা।
[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা । সুধীর
চন্দ। (প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৫৮
- রাগ: ভৈরবী। তাল: দাদরা।[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত।
প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১।
পৃষ্ঠা: ১০১]