বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: তুমি যেয়ো না
এখনি।
পাঠ
ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
তুমি যেয়ো না এখনি।
এখনো আছে রজনী॥
পথ বিজন তিমিরসঘন,
কানন মণ্টকতরুগহন-আঁধারা ধরণী॥
বড়ো সাধে জ্বালিনু দীপ, গাঁথিনু মালা-
চিরদিনে, বঁধু, পাইনু হে তব দরশন।
আজি যাব অকূলের পারে,
ভাসাব প্রেমপারাবারে জীবনতরণী॥
-
পাণ্ডুলিপির
পাঠ:
-
ভাবসন্ধান: যুক্ত হবে।
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩০২ বঙ্গাব্দের ১১ই
কার্তিক রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ থেকে কলকাতায় ফিরে আসেন। এরপর জোড়াসাঁকোর বাড়িতে তিনি
কার্তিক মাসেরর পুরো সময়টাই কাটান। এই সময়ে তিনি ৯টি নতুন গান রচনা করেন। এর ভিতরে
তিনি ২৪শে কার্তিক [শনিবার ৯ নভেম্বর ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দ] এই গানটি রচনা করেন। এই
বিচারে গানটির রচনাকাল ছিল ৩৪ বৎসর ৬ মাস।
-
প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি
-
গ.সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপিকার:
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিটি
স্বরবিতান
দশম
(১০) খণ্ডে
সুরভেদ/ছন্দোভেদ হিসেবে দেখানো হয়েছে। মূল স্বরলিপিটি কে করেছেন, তা
স্পষ্ট নয়।
-
সুর ও তাল:
-
রাগ: ভৈরবী। তাল: ত্রিতাল। [স্বরবিতান
দশম
]
জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপিতে তালের নাম রয়েছে কাওয়ালি।
-
রাগ : ভৈরবী [রবীন্দ্রসঙ্গীতে
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান।
সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৪]
-
রাগ: ভৈরবী।
তাল: ত্রিতাল
[রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬।
। পৃষ্ঠা: ৫৫]।
-
রাগ: ভৈরবী।
তাল: ত্রিতাল [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, জুলাই ২০০১,
পৃষ্ঠা:
৯৭।]
গ্রহস্বর: রা।
লয়: মধ্য।
স্বরবিতান
দশম
(১০) খণ্ডের ৯৭ পৃষ্ঠায়—
গানটির গীতিরীতি সম্পর্কে বিশেষভাবে অবহিত হওয়ার আবশ্যক হওয়ার কথা বলা হয়েছে।
কিন্তু এই বিশেষ গীতিরীতিটি কি, সে সম্পর্কে কিছু উল্লেখ নেই।