বিষয়:
রবীন্দ্রসঙ্গীত।
শিরোনাম: সুন্দর
হৃদিরঞ্জন তুমি নন্দনফুলহার
পাঠ ও পাঠভেদ:
- গীতবিতান
(বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর
পাঠ: প্রেম : ৩২
সুন্দর
হৃদিরঞ্জন তুমি নন্দনফুলহার
তুমি অনন্ত
নববসন্ত অন্তরে আমার॥
নীল
অম্বর চুম্বননত, চরণে ধরণী মুগ্ধ নিয়ত,
অঞ্চল ঘেরি সঙ্গীত যত গুঞ্জরে শতবার॥
ঝলকিছে
কত ইন্দুকিরণ, পুলকিছে ফুলগন্ধ-
চরণভঙ্গে লালিত অঙ্গে চমকে চকিত ছন্দ।
ছিঁড়ি
মর্মের শত বন্ধন তোমা-পানে ধায় যত ক্রন্দন-
লহো হৃদয়ের ফুলচন্দন বন্দন-উপহার॥
-
পাণ্ডুলিপির পাঠ:রবীন্দ্রনাথের পাণ্ডুলিপি
Ms. 129
-তে পাওয়া যায়।
নমুনা
]
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান: ১৩০১ বঙ্গাব্দের ১৩ই জ্যৈষ্ঠ থেকে ১৯ জ্যৈষ্ঠ
পর্যন্ত শান্তিনিকেতনে থাকাকালে রবীন্দ্রনাথ ৫টি গান রচনা করেন। এর ভিতরে তিনি এই গানটি রচনা করেন ১৪ জ্যৈষ্ঠ [রবিবার ২৬ মে] তারিখে। এই সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৩ বৎসর ১ মাস বয়সের রচনা। ১৪ই জ্যৈষ্ঠ [সূত্র:
পাণ্ডুলিপি
Ms. 129]
খ . প্রকাশ ও
গ্রন্থভুক্তি:
-
গ্রন্থ:
-
কাব্যগ্রন্থ (১৩১০ বঙ্গাব্দ)
-
কাব্যগ্রন্থ (১৯১৬ খ্রিষ্টাব্দ)
-
কাব্যগ্রন্থাবলী (১৩০৩ বঙ্গাব্দ)। 'চিত্রা' খণ্ড, শিরোনাম
'বন্দনা'। রাগ : ইমন কল্যাণ। পৃষ্ঠা: ৩৬২
[নমুনা]
-
গান
- গীতবিতান
-
প্রথম খণ্ড, প্রথম সংস্করণ
[বিশ্বভারতী, আশ্বিন ১৩৩৮] গ্রন্থসূচিতে গানটি (চিত্রা ১৩০২
বঙ্গাব্দ)থেকে গৃহীত হয়েছিল, এমনটা উল্লেখ আছে। মূলত- চিত্রার প্রথম
সংস্করণে এই গানটি ছিল না। ১৩০৩ বঙ্গাব্দে কাব্যগ্রন্থাবলীতে
অন্তর্ভুক্ত চিত্রাতে এই গানটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। পৃষ্ঠা: ৯৩-৯৪]
[নমুনা:
প্রথমাংশ,
শেষাংশ]
- অখণ্ড, তৃতীয় সংস্করণ (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২), পর্যায়: প্রেম ৩২, উপবিভাগ: প্রেম বৈচিত্র্য-৫ ।
- গীতিচর্চ্চা
[বিশ্বভারতী, পৌষ ১৩৩২]। গান সংখ্যা ১৬১। পৃষ্ঠা ১২৬
[নমুনা]
-
গীতিমালিকা (১৯০৭ খ্রিষ্টাব্দ)
-
চিত্রা
(১৩০২ বঙ্গাব্দ)
-
সাধনা
(ভাদ্র, ১৩০১ বঙ্গাব্দ)। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ
মুদ্রিত হয়েছিল।
-
স্বরবিতান
দশম
(১০) খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩) ১০ সংখ্যক
গান।
পৃষ্ঠা ৩৭-৩৮।
-
স্বরলিপি গীতিমালা (মাঘ ১৩০৪ বঙ্গাব্দ)। জ্যোতিরিন্দ্রনাথ
ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম: রবীন্দ্রনাথের
৩৩ বৎসর ১ মাস বয়সে গানটি প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
গ.
সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
-
স্বরলিপি:
[স্বরলিপি]
-
স্বরলিপিকার:
স্বরলিপি গীতিমালা
(মাঘ ১৩০৪)-তে জ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্বরলিপি ছিল।
স্বরবিতান
দশম
খণ্ডের (পৌষ ১৪১৩) ১০১ পৃষ্ঠায় এই স্বরলিপিটি সুরান্তর হিসেবে দেওয়া
হয়েছে। এই গানের মূল স্বরলিপিটি কে করেছেন তার কোনো নির্দেশ এই গ্রন্থ
থেকে পাওয়া যায় না। স্বরবিতান দশম খণ্ডের আদি সংস্করণটির সম্পাদনা
করেছিলেন ইন্দিরা দেবী চৌধুরানী। সম্পাদনার সময় জ্যোতিরিন্দ্রনাথ
ঠাকুর-কৃত স্বরলিপির পরিবর্তন তাঁর জ্ঞাতানুসারেই ঘটেছিল।
-
সুর
ও
তাল:
-
স্বরবিতান
দশম
(১০) খণ্ডের (বিশ্বভারতী,
পৌষ ১৪১৩)
১০১ পৃষ্ঠায়
গানটির
সুরভেদ রয়েছে।
-
স্বরবিতান
দশম
খণ্ডে
(বিশ্বভারতী,
পৌষ ১৪১৩)
গৃহীত
গানটির
স্বরলিপিতে রাগ-তালের নাম হিসেবে উল্লেখ রয়েছে যথাক্রমে
ইমন কল্যাণ ও
একতাল।
-
ইমন কল্যাণ।
[রবীন্দ্রসঙ্গীতে রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার।
রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান। সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০।
পৃষ্ঠা : ৬৯]
-
রাগ :
ইমন
কল্যাণ। তাল :
দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত:
রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬],
পৃষ্ঠা: ৮২।
-
রাগ:
ইমন-কল্যাণ।
তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর
এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ
রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১],
পৃষ্ঠা: ১৪২।
-
বিষয়াঙ্গ:
-
সুরাঙ্গ:
-
গ্রহস্বর:
হ্মপধা।
-
লয়:
মধ্য।