বিষয়: রবীন্দ্রসঙ্গীত
শিরোনাম: কী রাগিণী বাজালে হৃদয়ে
পাঠ ও পাঠভেদ
- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর
কী রাগিণী বাজালে হৃদয়ে, মোহন, মনোমোহন,
তাহা তুমি জান হে,
তুমি জান॥
চাহিলে মুখপানে, কী গাহিলে নীরবে
কিসে মোহিলে মন প্রাণ,
তাহা তুমি জান হে, তুমি জান॥
আমি শুনি দিবারজনী
তারি ধ্বনি, তারি
প্রতিধ্বনি।
তুমি কেমনে মরম পরশিলে মম,
কোথা হতে প্রাণ কেড়ে
আন,
তাহা তুমি জান হে, তুমি জান॥
-
তথ্যানুসন্ধান
-
ক. রচনাকাল ও স্থান:
১৩০২ বঙ্গাব্দের ১১ কার্তিক,
রবীন্দ্রনাথ শিলাইদহ থেকে কলকাতায় ফিরে আসেন।
এরপর জোড়াসাঁকোর বাড়িতে তিনি কার্তিক মাসেরর পুরো সময়টাই কাটান। এই সময়ে তিনি ৯টি
নতুন গান রচনা করেন। এর ভিতরে এই গানটি রচনা করেন
২৯ কার্তিক। এই
সময় রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩৪ বৎসর ৭ মাস।
-
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
- গ্রন্থ:
- পত্রিকা:
- বীণাবাদিনী
(ভাদ্র ১৩০৪ বঙ্গাব্দ)।
মিশ্র কানেড়া-একতালা। লৌকিক সঙ্গীত।
স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত হয়েছিল,
তবে স্বরলিপিকারের নাম অনুল্লিখিত ছিল।
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
-
স্বরলিপি:
-
স্বরলিপিকার:
ইন্দিরা দেবীচৌধুরাণী।
-
সুর ও তাল:
- রাগ : মিশ্র কানাড়া। তাল : একতাল।
[স্বরবিতান
দশম খণ্ড (পৌষ ১৪১৩)]
রাগ : মিশ্র ইমনী কানাড়া। [রবীন্দ্রসঙ্গীতে
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান ।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৭]
-
রাগ: কানাড়া। তাল: একতাল।
[রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ।
প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬। পৃষ্ঠা: ৪৫]
-
রাগ: সিন্ধু, কানাড়া। তাল: একতাল,
ঢালা।
[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১। পৃষ্ঠা: ৮১।]
- গ্রহস্বর : সা
লয় : মধ্য।