বিষয়: 
		রবীন্দ্রসঙ্গীত। 
		 
শিরোনাম: বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে আমার 
প্রাণে,পাঠ 
ও পাঠভেদ: 
	- গীতবিতান (বিশ্বভারতী, কার্তিক ১৪১২)-এর পাঠ:
	
		
বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে আমার প্রাণে,
মন যে কেমন করে মনে মনে তাহা মনই জানে॥
    তোমারে হৃদয়ে ক'রে আছি 
নিশিদিন ধ'রে,
    চেয়ে থাকি আঁখি ভ'রে মুখের পানে॥
বড়ো আশা, বড়ো তৃষা, বড়ো আকিঞ্চন তোমারি লাগি
বড়ো সুখে, বড়ো দুখে, বড়ো অনুরাগে রয়েছি জাগি।
এ জন্মের মতো আর হয়ে গেছে যা হবার,
ভেসে গেছে মন প্রাণ মরণ টানে॥
		
	
		
RBVBMS 287
 [দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-র 
	পাণ্ডুলিপি] [নমুনা
	প্রথমাংশ,
	দ্বিতীয়াংশ]
	
	
	
	তথ্যানুসন্ধান
		- ক. রচনাকাল ও স্থান: 
		
১৩০০ বঙ্গাব্দের ২৭ আষাঢ় [১০ জুলাই ১৮৯৩] 
তারিখে সাজাদপুরে অবস্থানকালে রবীন্দ্রনাথ দুটি গান রচনা করেন। এই সময় 
রবীন্দ্রনাথের বয়স ছিল ৩২ বৎসর ৩ মাস বয়স।
- 
	খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
	
		- গ্রন্থ:
		
			
- পত্রিকা:
		- প্রবাসী পত্রিকা 
(শ্রাবণ ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)।
 
 
- গ. সঙ্গীত বিষয়ক তথ্যাবলী:
		- স্বরলিপি: 
- স্বরলিপিকার: দিনেন্দ্রনাথ 
		ঠাকুর।
- সুর ও তাল:
		- স্বরবিতান ত্রয়োদশ
(১৩) 
খণ্ডের (জ্যৈষ্ঠ ১৪১৩)
গৃহীত স্বরলিপিতে গানটির রাগ-তালের উল্লেখ নেই। 
গানটির স্বরলিপি ৩।৩।৩। ছন্দে 'একতালে' তালে 
নিবদ্ধ।
- রাগ : মিশ্র  পরজ।  [রবীন্দ্রসঙ্গীতে 
রাগ-নির্ণয়। ভি.ভি. ওয়াঝলওয়ার। রবীন্দ্রনাথের প্রেমের গান 
।সংগীত-শিক্ষায়তন। বৈশাখ ১৩৯০। পৃষ্ঠা : ৭৮]
- রাগ: কালেংড়া। তাল: 
		একতাল
		[রবীন্দ্রসংগীত : রাগ-সুর নির্দেশিকা। সুধীর চন্দ। (প্যাপিরাস, 
			ডিসেম্বর, ২০০৬)। পৃষ্ঠা: ৬৭
- 
		অঙ্গ: কীর্তন। তাল: একতাল।
		[রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত। 
		প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমী, জুলাই ২০০১। 
		পৃষ্ঠা: ১১৬]
 
 
- গ্রহস্বর : র্সা
 লয় : মধ্য।