হৃদয়ে ছিলে জেগে,
দেখি আজ শরতমেঘে॥
কেমনে আজকে ভোরে গেল গো গেল সরে
তোমার ওই আঁচলখানি শিশিরের ছোঁওয়া লেগে॥
কী-যে গান গাহিতে চাই,
বাণী মোর খুঁজে না পাই।
সে যে ওই শিউলিদলে ছড়ালো কাননতলে,
সে যে ওই ক্ষণিক ধারায় উড়ে যায় বায়ুবেগে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
স্বরবিতানের
চতুর্দশ খন্ডের পাঠভেদ অংশে
একটি পাঠভেদ দেয়া আছে-
হৃদয়ে ছিলে জেগে
সে-যে ওই ক্ষণিক ধারায়
: গান, নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
প্রবাহিণী
(১৩৩২)
গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮ ও ১৩৪৬)
সে-যে ওই
ক্ষণিক আভায় : স্বরলিপি,
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: ৮ই আশ্বিন ১৩২৮ শান্তিনিকেতন। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর ৬ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
ঋণশোধ (১৬ই আশ্বিন ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)। প্রবেশকের গান।
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ বঙ্গাব্দ )। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২)। ঋতুচক্র ৪৫। পৃষ্ঠা: ১৫৪। [নমুনা]
স্বরবিতান চতুর্দশ (১৪, নবগীতিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (বৈশাখ ১৪১৫ বঙ্গাব্দ) ১৪ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৪৬-৪৭।
পত্রিকা:
প্রবাসী (কার্তিক ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর।
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরের জীবনী]
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চতুর্দশ খণ্ডে (বৈশাখ ১৪১৫ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩।৩।৩ মাত্রা ছন্দে একতাল তালে নিবদ্ধ।
রাগ: আলাহিয়া বিলাবল। তাল: একতাল। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮৪।
রাগ: বেহাগ, ছায়ানট। তাল: একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪৬।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।