সারা নিশি ছিলেম শুয়ে বিজন ভুঁয়ে
আমার মেঠো ফুলের পাশাপাশি,
তখন শুনেছিলেম তারার বাঁশি॥
যখন সকালবেলা খুঁজে দেখি স্বপ্নে-শোনা সে সুর একি
আমার মেঠো ফুলের চোখের জলে সুর উঠে ভাসি॥
এ সুর আমি খুঁজেছিলেম রাজার ঘরে,
শেষে ধরা দিল ধরার ধূলির ’পরে।
এ যে ঘাসের কোলে আলোর ভাষা আকাশ-হতে-ভেসে-আসা―
এ যে মাটির কোলে মানিক-খসা হাসিরাশি॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ: পাওয়া যায়নি।
পাঠভেদ:
স্বরবিতান
চতুর্দশ (১৪,
নবগীতিকা প্রথম খণ্ড)
খণ্ডের
পাঠভেদ অংশে
এই গানটির
পাঠভেদ দেয়া আছে-
সারা নিশি
ছিলেম শুয়ে
: নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
প্রবাহিণী (১৩৩২)
যখন
সারা নিশি ছিলেম শুয়ে
: গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮ ও ১৩৪৬)
যখন
সকালবেলা খুঁজে দেখি : গান,
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
প্রবাহিণী (১৩৩২)
গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮ ও
১৩৪৬)
এখন
সকালবেলা খুঁজে দেখি
:
স্বরলিপি, নবগীতিকা ১ (১৩২৯ )
আকাশ হতে
ভেসে আসা
: স্বরলিপি, নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
আকাশ হতে ভেসে আসা
: গান,
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ ও ফাল্গুন ১৩৩৭)
প্রবাহিণী (১৩৩২)
গীতবিতান (আশ্বিন ১৩৩৮ ও ১৩৪৬)
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: শরৎ ১৩২৮ বঙ্গাব্দ, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ। শান্তিনিকেতন। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬০ বৎসর ৩-৪ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
নবগীতিকা ১ (১৩২৯ বঙ্গাব্দ )। দিনেন্দ্রনাথ-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২ বঙ্গাব্দ)। বিবিধ ২৭। পৃষ্ঠা: ১১৫-১১৬। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
মোসলেম ভারত (আশ্বিন ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)।
স্বরবিতান চতুর্দশ (১৪, নবগীতিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (বৈশাখ ১৪১৫ বঙ্গাব্দ) দশম গান। পৃষ্ঠা ৩৪-৩৬।
পত্রিকা:
প্রবাসী (অগ্রহায়ন ১৩২৮ বঙ্গাব্দ)।
ভারতী (জ্যৈষ্ঠ ১৩২৯ বঙ্গাব্দ)।
রেকর্ডসূত্র:
প্রকাশের
কালানুক্রম:
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
স্বরলিপিকার:
দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুর।
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরের জীবনী]
[দিনেন্দ্রনাথ
ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান চতুর্দশ খণ্ডে (বৈশাখ ১৪১৫ বঙ্গাব্দ) গৃহীত স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৩।৩ মাত্রা ছন্দে দাদরা তালে নিবদ্ধ।
রাগ: ভৈরবী । তাল: দাদরা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৮১।
রাগ: ভৈরবী । তাল: দাদরা। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৪১।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: সা।
লয়: মধ্য।