শ্রাবণবরিষন পার হয়ে কী বাণী আসে ওই রয়ে রয়ে॥
গোপন কেতকীর পরিমলে, সিক্ত বকুলের বনতলে,
দূরের আঁখিজল বয়ে বয়ে কী বাণী আসে ওই রয়ে রয়ে॥
কবির হিয়াতলে ঘুরে ঘুরে আঁচল ভরে লয় সুরে সুরে।
বিজনে বিরহীর কানে কানে সজল মল্লার-গানে-গানে
কাহার নামখানি কয়ে কয়ে
কী বাণী আসে ওই রয়ে রয়ে॥
পাণ্ডুলিপির পাঠ:
পাঠভেদ:
তথ্যানুসন্ধান
ক. রচনাকাল ও স্থান: শ্রাবণ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ। গানটি রবীন্দ্রনাথের ৬৩ বৎসর ৪ মাস বয়সের রচনা।
খ. প্রকাশ ও গ্রন্থভুক্তি:
গ্রন্থ:
প্রবাহিনী (বিশ্বভারতী ১৩৩২)। ঋতুচক্র ৩৩। পৃষ্ঠা: ১৪৫-১৪৬। [নমুনা: প্রথমাংশ, শেষাংশ]
গীতমালিকা প্রথম খণ্ড (১৩৩৩ বঙ্গাব্দ) । দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর-কৃত স্বরলিপি-সহ মুদ্রিত।
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪বঙ্গাব্দ) ২৯ সংখ্যক গান। পৃষ্ঠা ৯৪-৯৬।
পত্রিকা:
শান্তিনিকেতন পত্রিকা ( শ্রাবণ ১৩৩১ বঙ্গাব্দ)।
রেকর্ডসূত্র:
			প্রকাশের 
			কালানুক্রম: 
 
গ. সঙ্গীতবিষয়ক তথ্যাবলি:
স্বরলিপি: [স্বরলিপি]
			
			স্বরলিপিকার:
			দিনেন্দ্রনাথ 
			ঠাকুর
			                   [দিনেন্দ্রনাথ 
			ঠাকুরের জীবনী]
			
			                   [দিনেন্দ্রনাথ 
			ঠাকুরকৃত স্বরলিপির তালিকা]
সুর ও তাল:
স্বরবিতান ত্রিংশ (৩০, গীতমালিকা প্রথম খণ্ড) খণ্ডের (চৈত্র ১৪১৪বঙ্গাব্দ) গৃহীত গানটির স্বরলিপিতে রাগ-তালের উল্লেখ নেই। উক্ত স্বরলিপিটি ৪।৪ মাত্রা ছন্দে কাহারবা তালে নিবদ্ধ।
রাগ : সুরান্তর দেশ/বেহাগ। তাল : কাহারবা। [রবীন্দ্রসংগীত: রাগ-সুর নির্দেশিকা, সুধীর চন্দ, প্যাপিরাস, ডিসেম্বর ২০০৬], পৃষ্ঠা: ৭৯।
রাগ: দেশ। তাল: চতুর্মাত্রিক একতাল। [রাগরাগিণীর এলাকায় রবীন্দ্রসংগীত, প্রফুল্লকুমার চক্রবর্তী, পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সংগীত আকাদেমি, জুলাই ২০০১], পৃষ্ঠা: ১৩৭।
বিষয়াঙ্গ:
সুরাঙ্গ:
গ্রহস্বর: রা। সুরান্তর সা।
লয়: মধ্য।